Overeating Habits: অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন? এই টিপসগুলি মাথায় রাখুন, দ্রুত উপকার পাবেন!
অনেক সময় আমরা না চাইলেও অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। বিশেষ করে পছন্দের খাবার সামনে থাকলে নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে শরীরের উপর চাপ পড়ে, হজমে সমস্যা হয়, ওজন বাড়ে, এমনকি ঘুমের সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে।
- অনেক সময় আমরা না চাইলেও অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি।
- বিশেষ করে পছন্দের খাবার সামনে থাকলে নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।
- এই অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে কিছু সহজ টিপস মেনে চলা জরুরি।
অনেক সময় আমরা না চাইলেও অতিরিক্ত খেয়ে ফেলি। বিশেষ করে পছন্দের খাবার সামনে থাকলে নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে শরীরের উপর চাপ পড়ে, হজমে সমস্যা হয়, ওজন বাড়ে, এমনকি ঘুমের সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে কিছু সহজ টিপস মেনে চলা জরুরি।
১. খাওয়ার আগে জল খান
খাওয়ার ২০-৩০ মিনিট আগে এক গ্লাস জল খেলে পেট কিছুটা ভরে যায়। ফলে খিদে কিছুটা কমে এবং আপনি স্বাভাবিকের তুলনায় কম খাবেন। জল হজমের জন্যও ভালো।
২. ছোট প্লেট ব্যবহার করুন
বড় প্লেটে খাবার নিলে বেশি খাওয়া হয়। ছোট প্লেট ব্যবহার করলে মন এবং চোখ দুটোই কম খাবারে সন্তুষ্ট হয়। এটি মানসিক কৌশল হলেও বেশ কার্যকর।
আরও পড়ুন
৩. ধীরে ধীরে খান
খুব দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস থাকলে মস্তিষ্ক সময় পায় না বুঝে উঠতে যে পেট ভরে গেছে। তাই ধীরে ধীরে চিবিয়ে খেলে পেট সময় মতো ভর্তি হওয়ার সংকেত পাঠায় এবং আপনি বেশি খেয়ে ফেলেন না।
৪. মনোযোগ দিয়ে খাওয়া
খাবার খাওয়ার সময় ফোন দেখা, টিভি দেখা বা অন্য কিছু করলে আপনি কতটা খাচ্ছেন তা বুঝতে পারেন না। ফলে অজান্তেই অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন। তাই খাবার খাওয়ার সময় শুধুই খাবারের উপর মন দিন।
৫. প্রোটিন ও ফাইবার বেশি খান
প্রোটিন এবং ফাইবারযুক্ত খাবার খেলে পেট অনেকক্ষণ ভর্তি থাকে। ফলে খিদের পরিমাণ কমে এবং অপ্রয়োজনে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। ডাল, ওটস, ছোলা, ফল, শাকসবজি খেতে পারেন।
৬. রেগুলার খাওয়ার সময় ঠিক রাখুন
অনিয়মিত খাওয়া হলে পরের বেলায় অনেক বেশি খাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। তাই নির্দিষ্ট সময় ধরে ৩ বেলা ও প্রয়োজন অনুযায়ী ১-২ বার হালকা স্ন্যাকস খেলে অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস কমে।
৭. অতিরিক্ত খেয়ে ফেললে হাঁটুন
যদি কোনও কারণে বেশি খেয়েই ফেলেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়বেন না। অন্তত ১৫-২০ মিনিট হালকা হাঁটাহাঁটি করুন। এতে হজমে সহায়তা হবে এবং শরীরে ভারী ভাব আসবে না।