Advertisement

Dengue Symptom: সাধারণ জ্বর না ডেঙ্গি? এই লক্ষণগুলি দেখেই বুঝে নিন

Dengue Symptom: ডেঙ্গি একবার চরম আকার নিলে বিপদ। আমাদের সমস্যা হল প্রথমে বুঝতে দেরি হয়। তাই চিকিৎসা শুরু করতেও দেরি হয়ে যায়। তাই প্রথমেই এই জ্বর চিহ্নিত করা জরুরি।প্রতি বছর এই মরসুমে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ে। ডেঙ্গু জ্বরে প্লেটলেট দ্রুত কমতে শুরু করে। প্লেটলেট বাড়ানোর জন্য খাদ্য ও পানীয়ের প্রতি বিশেষ মনোযোগ প্রয়োজন। ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ তিন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে দেখা যায়। এমন পরিস্থিতিতে আপনার জানা জরুরি যে শরীরে প্লেটলেটের মাত্রা কমে গেলে কী কী লক্ষণ দেখা যায়।

সাধারণ জ্বর না ডেঙ্গি? এই লক্ষণগুলি দেখেই বুঝে নিন
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 06 Jul 2024,
  • अपडेटेड 6:44 PM IST
  • ডেঙ্গি থেকে বাঁচতে বাড়াতে হবে প্লেটলেট
  • গোড়াতেই না চিনলে বড় বিপদ
  • এই ৭ লক্ষণে চিনুন ডেঙ্গি

Dengue Symptom Know The Difference: বর্ষার মরশুমে জ্বর, সর্দি- কাশি সাধারণ ব্যাপার। বাচ্চাদের একটু বেশি হয়। তাতে কোনও সমস্য়া নেই। চিকিৎসকের কাছে গেলে বা না গেলে ২-৩ দিনে কমে যায়। কিন্তু যদি এর মধ্যে না কমে তবে বিপদের আশঙ্কা থাকে। কারণ বর্ষাকালেই বাড়ে ডেঙ্গি-চিকুনগুনিয়ার মতো রোগ। এখানে বর্ষার ঠাণ্ডা লেগে জ্বর ও ডেঙ্গুর জ্বরের মধ্যে তফাৎ বুঝতে হবে। কী করে বুঝবেন, জানুন...

সাধারণ ঠান্ডা লাগার জ্বর
১. বর্ষাকালে ঠান্ডা লেগে যে জ্বর হয় তাতে চোখ জ্বালা করে। হাতে পায়ে হালকা ব্যথা হয়।
২. বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্ষাকালে যে জ্বর হয় তা কিন্তু অন্তত এক থেকে দু’দিন থাকে।
৩. হালকা মাথা ভার হতে পারে। বেশিরভাগই ঘুমোলে অনেকটা কমে যায়।

ডেঙ্গির জ্বর
১. ডেঙ্গি জ্বর হলে হাত, পায়ের তীব্র যন্ত্রণা অনুভব হবে। সেই সঙ্গে সারা গা ভরে ফুসকুড়ি হবে।
২. অনেক সময় ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে অনেকেরই শরীরে কোনও রকম উপসর্গ থাকে না। শুধুই তাদের শরীর দুর্বল হতে থাকে।
৩. ডেঙ্গুর জ্বর হলে পেটে তীব্র ব্যথা হয়, বমি লাগে, নাক দিয়ে অনেকের রক্ত পড়ে। এমনকি মল দিয়ে রক্ত আসে।
৪. বমি করলে তাতেও রক্ত আসে। খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে। উঠে দাঁড়ানো যায় না। প্রচন্ড মাথা ঘোরে।
৫. ডেঙ্গু হলে সময় প্রচন্ড মাথাব্যথা হয়, চোখের চারিপাশে, পেশিতে, জয়েন্টে ব্যথা হয়, পেট ব্যথা হয়।
৬. প্রেসার কমে যেতে থাকে। সারা গায়ে ফুসকুড়ি হয়।
৭. রোগীর প্লেটলেট হু হু করে কমতে থাকে। অনেক সময় প্লেটরেট কমে গেলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

তাছাড়া প্লেটলেটের মাত্রা কেমন হওয়া উচিত?
বিশেষজ্ঞদের মতে একজন সাধারণ মানুষের শরীরে প্লেটলেটের মাত্রা প্রতি মাইক্রোলিটারে ১.৫ লাখ থেকে ৪.৫০ লাখ পর্যন্ত থাকে। ডেঙ্গির কিছু ক্ষেত্রে এই মাত্রা কমতে থাকে। যদি এটি ১ লাখের কম হয় তবে এটি কম প্লেটলেট গণনা হিসাবে বিবেচিত হয়, তবে এতে আতঙ্কিত হওয়া উচিত নয়। প্লেটলেটের মাত্রা ২০ হাজারের বেশি হলে কোনও বিপদ নেই। কিন্তু তা কম হলে এই পরিস্থিতি বিপজ্জনক হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে রোগীকে প্লেটলেট দিতে হবে।

Advertisement

 


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement