Advertisement

Sharpen Eyesight: রোজ খান এই ৩টি খাবার, চোখ সতেজ থাকবে, চশমা লাগবে না

বর্তমান যুগে মোবাইল, কম্পিউটার ও ল্যাপটপের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ছে। দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের ক্লান্তি, শুষ্কতা ও ঝাপসা দেখার সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যেও এই সমস্যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, কারণ তারা পড়াশোনা ও বিনোদনের জন্যও মোবাইলের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 23 Mar 2025,
  • अपडेटेड 5:44 PM IST
  • বর্তমান যুগে মোবাইল, কম্পিউটার ও ল্যাপটপের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ছে।
  • দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের ক্লান্তি, শুষ্কতা ও ঝাপসা দেখার সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে।

বর্তমান যুগে মোবাইল, কম্পিউটার ও ল্যাপটপের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ছে। দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের ক্লান্তি, শুষ্কতা ও ঝাপসা দেখার সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যেও এই সমস্যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, কারণ তারা পড়াশোনা ও বিনোদনের জন্যও মোবাইলের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।

২. চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় খাবারের ভূমিকা:
চোখের স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখতে এবং চোখের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে বিশেষ কিছু খাবার কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় নির্দিষ্ট কিছু উপাদান অন্তর্ভুক্ত করলে চোখের দৃষ্টি উন্নত হতে পারে এবং চশমার ওপর নির্ভরতা কমানো সম্ভব।

৩. দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে কার্যকরী ৩টি খাবার:

ক) সবুজ শাকসবজি:
পালং শাক, মেথি, বাথুয়া এবং সরিষার মতো সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি থাকে। এগুলিতে ক্যারোটিনয়েড, লুটেইন ও জেক্সানথিনও থাকে, যা চোখের জন্য উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেলে চোখের ছানি পড়ার ঝুঁকি কমে।

বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধে সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ভূমিকা রাখে।

খ) ডিম:
ডিমে থাকা লুটেইন, জেক্সানথিন এবং জিঙ্ক চোখের রেটিনাকে রক্ষা করে।

এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা চোখের কোষ ক্ষয় প্রতিরোধ করে।

বয়সজনিত চোখের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

নিয়মিত ডিম খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

গ) মটরশুটি ও শিমজাতীয় খাবার:
ছোলা, রাজমা, ডাল এবং বিভিন্ন বীজে উচ্চমাত্রায় জিঙ্ক থাকে।

জিঙ্ক চোখের রেটিনাকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের অগ্রগতি ধীর করে।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে এবং চোখের ক্লান্তি দূর করে।

৪. চোখের যত্নে খাদ্যাভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ:
চোখের স্বাস্থ্যের জন্য এই তিনটি খাবার অত্যন্ত উপকারী। তবে এর পাশাপাশি নিয়মিত চোখের ব্যায়াম করা, পর্যাপ্ত ঘুমানো এবং স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সচেতনতা থাকলে চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে এবং চশমার উপর নির্ভরতা কমবে।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement