Advertisement

Kidney Stone: কিডনিতে পাথর হলে হতে পারে নানা শারীরিক সমস্যা, বাদ দিন এই ৩ খাবার

রক্ত ফিল্টার করার সময় এতে থাকা সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থের সূক্ষ্ম কণা প্রস্রাবের সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু রক্তে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা কিডনিতে জমা হয়।

কিডনিতে পাথরকিডনিতে পাথর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 20 Sep 2024,
  • अपडेटेड 12:47 PM IST

বর্তমান সময়ে কিডনিতে পাথর খুবই সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই রোগকে অবহেলা না করে, গুরুত্ব সহকারে দেখা খুবই জরুরি। কিডনি শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং এটি রক্তকে ফিল্টার করার কাজ করে। রক্ত ফিল্টার করার সময় এতে থাকা সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থের সূক্ষ্ম কণা প্রস্রাবের সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু রক্তে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা কিডনিতে জমা হয়। ছোট ছোট পাথরের আকার ধারণ করে যাকে কিডনি স্টোন বলে।

এটি একটি সাধারণ কিন্তু গুরুতর রোগ, যেখানে রোগীকে তার খাদ্যের যত্ন নিতে হয়। জেনে নিন, কিডনিতে পাথর হলে খাবারের বিষয় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

লবণ সীমিত করুন

আরও পড়ুন

শরীরে সোডিয়ামের উচ্চ মাত্রা প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বাড়াতে পারে। তাই আপনার খাবারে অত্যধিক লবণ যোগ করা এড়িয়ে চলুন এবং প্রক্রিয়াজাত খাবারে কতটা সোডিয়াম রয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখুন। ফাস্ট ফুডে সোডিয়াম বেশি হতে পারে। কিন্তু রেস্টুরেন্টের খাবারেও সোডিয়াম বেশি হতে পারে। তাই আপনি রেস্টুরেন্টের কর্মীদের অনুরোধ করতে পারেন যেন, খাবারে বেশি লবণ না যোগ করা যায়।

মাংস খাওয়া কমিয়ে দিন

রেড মিট, পর্ক, চিকেন এবং ডিমের মতো খাবার আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ায়। বেশি প্রোটিন খাওয়ার ফলে প্রস্রাবে সিট্রেট নামক রাসায়নিকও কমে যায়। সাইট্রেটের কাজ কিডনিতে পাথর প্রতিরোধ করা। তাই উদ্ভিদ ভিত্তিক প্রোটিন গ্রহণ করুন। এর মধ্যে রয়েছে কিনোয়া, টোফু, চিয়া বীজ এবং টক দই। যেহেতু প্রোটিন সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তাই প্রতিদিন কতটা প্রোটিন খাওয়া উচিত তা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করুন।

ঠান্ডা পানীয় এবং ক্যাফেইন

বেশি কোল্ড ড্রিঙ্কস এবং ক্যাফেইন খেলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা বাড়তে পারে। কারণ এগুলইি জলশূন্যতার কারণ হতে পারে। আপনার যদি কিডনিতে পাথর থাকে। তবে আপনার খুব বেশি চা এবং কফি পান করা এড়িয়ে চলা উচিত। এছাড়াও যে কোনও ঠাণ্ডা পানীয় থেকে দূরে থাকতে হবে। ঠাণ্ডা পানীয়তে উপস্থিত ফসফরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement