Advertisement

Prediabetes: ডায়াবেটিস হওয়ার আগেই সতর্ক হন, এভাবে ঘাম ঝড়ালে বিপদ নেই

আজকের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল সমস্যা এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ছে। হার্ভার্ড হেলথের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রি-ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা যদি প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করেন, তাহলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 28 Sep 2025,
  • अपडेटेड 3:41 PM IST
  • আজকের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল সমস্যা এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ছে।
  • হার্ভার্ড হেলথের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রি-ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা যদি প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করেন, তাহলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব।

আজকের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল সমস্যা এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ছে। হার্ভার্ড হেলথের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রি-ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা যদি প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করেন, তাহলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব।

গবেষণার বিস্তারিত
এই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে Cardiovascular Diabetology-Endocrinology Reports-এ। গবেষণায় ১৩০ জন প্রি-ডায়াবেটিস রোগীর তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের উপর অভ্যন্তরীণ চিকিৎসা, পুষ্টি, মনোবিজ্ঞান এবং ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শ অন্তর্ভুক্ত ছিল।

গবেষকরা ব্যক্তিদের আহ্বান জানিয়েছেন, দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় সাধারণ কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কমাতে, ফাইবার গ্রহণ বাড়াতে, সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করতে এবং অতিরিক্ত ওজন থাকলে তা ৭% পর্যন্ত কমাতে।

ফলাফল
এক বছরের ফলোআপে দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীদের ৫৮% এই ব্যায়ামের লক্ষ্য অর্জন করেছেন। এই ব্যক্তিদের রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক থাকার সম্ভাবনা কম ব্যায়ামকারীদের তুলনায় চারগুণ বেশি। গবেষকরা বলেন, ব্যায়াম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে, যা প্রি-ডায়াবেটিসকে ডায়াবেটিসে পরিণত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
গবেষকরা উল্লেখ করেছেন যে মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম, যেমন দ্রুত হাঁটা, সাইক্লিং বা হালকা জিম কার্যক্রম, প্রি-ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত ব্যায়াম শুধুমাত্র শর্করা নিয়ন্ত্রণেই নয়, বরং হৃৎপিণ্ড ও অন্যান্য অঙ্গের সুস্থতাও নিশ্চিত করে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement