Advertisement

Kidney and Liver: এই ৫টি জিনিস কিডনি ও লিভারের জন্য বিষাক্ত, খেলেই ক্ষতি

কিডনি ও লিভার—দেহের দুই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলে এবং বিপাকক্রিয়া বজায় রাখে। তবে আমাদের অজ্ঞানতাবশত কিছু খাবার বা খাদ্যাভ্যাস এই দুটি অঙ্গকে ক্ষতির মুখে ঠেলে দিতে পারে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 10 Jul 2025,
  • अपडेटेड 5:46 PM IST
  • কিডনি ও লিভার—দেহের দুই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলে এবং বিপাকক্রিয়া বজায় রাখে।
  • তবে আমাদের অজ্ঞানতাবশত কিছু খাবার বা খাদ্যাভ্যাস এই দুটি অঙ্গকে ক্ষতির মুখে ঠেলে দিতে পারে।

কিডনি ও লিভার—দেহের দুই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলে এবং বিপাকক্রিয়া বজায় রাখে। তবে আমাদের অজ্ঞানতাবশত কিছু খাবার বা খাদ্যাভ্যাস এই দুটি অঙ্গকে ক্ষতির মুখে ঠেলে দিতে পারে। নীচে এমন ৫টি বিষাক্ত উপাদানের কথা বলা হলো যা থেকে দূরে থাকলে কিডনি ও লিভার অনেকদিন সুস্থ থাকবে:

১. অজৈব খাদ্য (Inorganic Food)
রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দিয়ে উৎপন্ন অজৈব খাবার যেমন ফল, শাকসবজি বা শস্যদানা লিভার ও কিডনির জন্য মারাত্মক। দীর্ঘদিন ধরে এসব গ্রহণ করলে শরীরে বিষাক্ত পদার্থ জমে যায়।

২. প্যাকেটজাত খাবার (Processed & Packaged Food)
প্যাকেটজাত জুস, স্যুপ, চিপস বা ইনস্ট্যান্ট নুডলসের মতো খাবারে উচ্চমাত্রায় প্রিজারভেটিভ, রং ও ফ্লেভার থাকে। এগুলো হজমে বাধা দেয় ও লিভার-কিডনিকে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

৩. রেস্তোরাঁ ও ফাস্টফুডের খাবার
এই খাবারগুলিতে প্রায়শই অতিরিক্ত তেল, লবণ, মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট (MSG) ও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। নিয়মিত এসব খেলে লিভার ও কিডনির উপর চাপ পড়ে, যা মারাত্মক রোগের কারণ হতে পারে।

৪. অতিরিক্ত লবণ ও চিনি
অতিরিক্ত লবণ কিডনির কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে এবং চিনি লিভারে ফ্যাট জমার অন্যতম কারণ, যা নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজের ঝুঁকি বাড়ায়।

৫. অ্যালকোহল ও ধূমপান
অ্যালকোহল সরাসরি লিভারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং কিডনির রক্ত ছাঁকনির প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়। ধূমপানেও লিভার-কিডনির কোষ ধ্বংস হয়।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement