Advertisement

WHO on Coldrif: 'বিষাক্ত' Coldrif কাফ সিরাপ কোন কোন দেশে গিয়েছে? কেন্দ্রের কাছে জবাব চাইল WHO

ইতিমধ্যেই Coldrif কাফসিরাপ খেয়ে প্রাণ হারিয়েছে ২০ শিশু। আর এই খবর সামনে আসার পরই নড়েচড়ে বসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO। তাদের তরফে, ভরতকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে, কোন কোন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে এই সিরাপ!

Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 08 Oct 2025,
  • अपडेटेड 6:27 PM IST
  • Coldrif কাফসিরাপ খেয়ে প্রাণ হারিয়েছে ২০ শিশু
  • নড়েচড়ে বসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO
  • কোন কোন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে এই সিরাপ

ইতিমধ্যেই Coldrif কাফসিরাপ খেয়ে প্রাণ হারিয়েছে ২০ শিশু। আর এই খবর সামনে আসার পরই নড়েচড়ে বসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO। তাদের তরফে, ভারতকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে, কোন কোন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে এই সিরাপ!


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই মুহূর্তেই তথ্যটা জানা দরকার। তার পর এই সিরাপ নিয়ে জারি করা প্রয়োজন World Medical Product Alert। তার মাধ্যমেই সারা পৃথিবীতে কোল্ডরিফ সিরাপ থেকে বিপদের আশঙ্কা কমবে। 

২০ শিশুর গিয়েছে প্রাণ
যতদূর খবর, দেশের ২০ শিশু কোল্ডরিফ সিরাপ খেয়ে প্রাণ হারিয়েছে। শুধু তাই নয়, মধ্যপ্রদেশের চিন্নাওয়াড়ার আরও ৬ শিশু এই সিরাপ খেয়ে অসুস্থ। তাদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। নাগপুরে তাদের চিকিৎসা চলছে।

আর পরীক্ষার পর জানা যায়, এই সিরাপে ডাইথাইলিন গ্লাইকল (DEG) যতটা মেশানোর কথা, তার থেকে ৫০০ গুণ বেশি মেশানো রয়েছে বলে খবর। আর এটি একটি অত্যন্ত ক্ষতিকর বিষাক্ত রাসায়নিক। এটির জন্য কিডনি ফেলিয়র হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। 

এক্ষেত্রে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল বা SIT গঠন করা হয়েছে তদন্তের জন্য। তারা ইতিমধ্যেই ডাঃ প্রবীণ সোনিকে গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ। 

ব্যান করা হয়েছে
এই ঘটনা সামনে আসার পরই নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় সরকার। তাদের তরফে ইতিমধ্যেই সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে কোল্ডরিফ সিরাপ ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এখনও যদি এই সিরাপ স্টকে থাকে, সেটাও ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

এর আগেও আঙুল তোলে WHO
যদিও এই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিক বার ভারতের সিরাপের দিকে আঙুল তুলেছে WHO এবং CDC। এই যেমন ২০২৩ সালের একটা ঘটনার কথাই বলা যাক। সেই বছর গাম্বিয়া অভিযোগ করে যে ভারতের তৈরি হওয়া কাফ সিরাপ খেয়ে প্রাণ হারিয়েছে সেই দেশের কিছু শিশু। এগুলিতে অশুদ্ধি মেশানো ছিল বলে অভিযোগ। 

Advertisement

এখানেই শেষ নয়, এর ৪ মাস আগেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই ঘটনার জন্য ভারতীয় কোম্পানিকে দায়ী করে। তারা জানায়, ভারতে তৈরি এই ওষুধগুলির গুণমান ভালো নয়। তাই এগুলি খাওয়ার সঙ্গে গাম্বিয়ার ৪ বাচ্চার মৃত্যুর যোগ থাকলেও থাকতে পারে।

তাই এখন থেকে আর কাফ সিরাপ খাওয়ার আগে সাবধান হন।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement