Advertisement

Winter Body Warmer Foods: শীতে শরীরকে ভিতর থেকে গরম রাখতে এই খাবারগুলি খেতেই হবে

Winter Body Warmer Foods: যাঁদের পক্ষে শীতে বাইরে গিয়ে ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না, তাঁদের জন্য রয়েছে সক্রিয় এবং উষ্ণ থাকার অনেক উপায়। ব্যায়ামের ভিডিও দেখে দেখে ঘরেই ওয়ার্ক আউট, ঘরে বা ছাদে জগিং অথবা হাঁটা ইত্যাদি করতে পারেন। এ ছাড়াও শীতে সুস্থ ও ফিট থাকার কয়েকটি সহজ উপায় রয়েছে।

শীতে শরীরকে ভিতর থেকে গরম রাখতে এই খাবারগুলি খেতেই হবেশীতে শরীরকে ভিতর থেকে গরম রাখতে এই খাবারগুলি খেতেই হবে
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 13 Jan 2024,
  • अपडेटेड 7:32 AM IST

Winter Body Warmer Foods: শীতের সময় সক্রিয় এবং উষ্ণ থাকাটা খুব জরুরি। এ ক্ষেত্রে ব্যায়াম সবচেয়ে ভাল উপায়। তবে  সময় না থাকলে কয়েকটি খাবার খেতে পারেন, যা শরীরকে উষ্ণ থাকতে সাহায্য করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও বাড়ায়। গরম পোশাক পরা ছাড়াও শীতের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় রয়েছে। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি খেলে ভিতর থেকে উষ্ণ থাকা সম্ভব।

আদা (Ginger)

রান্নার আরও একটি প্রয়োজনীয় উপকরণ হল আদা। নিরামিষ কিংবা আমিষ— দু’রকম রান্নাতেই আদা ব্যবহার করা হয়। আদায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য ভাল। শীতের সকালে এক কাপ আদা চা সারা দিন আপনাকে চনমনে রাখবে।

আরও পড়ুন

বাদাম এবং খেজুর (Nuts And Dates)

শীত শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা হলেও কমে যায়। এই সময় সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি বেশি পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম বাদাম এবং খেঁজুর। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এগুলি। এ ছাড়াও শরীর চনমনে রাখতেও বাদাম এবং খেঁজুর বেশ উপকারী।

মধু (Honey)

শরীর গরম রাখতে দারুণ উপকারী মধু। সর্দি-কাশি কমাতেও মধুর জুড়ি মেলা ভার। মধুতে থাকা উপাদান শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ঠান্ডা লাগা কমায়। মধু খেলে এই জন্য ঠান্ডা কম লাগে।

মশলা (Spices)

শরীর সুস্থ রাখতে রান্নায় বেশি মশলা ব্যবহার করেন না অনেকেই। অথচ এই মশলা যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে জরুরি ভূমিকা পালন করে। তবে কিছু মশলা রয়েছে যেগুলি শীতে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে। লবঙ্গ, দারচিনি, গোলমরিচের মতো চেনা উপকরণগুলি খেলে সোয়েটার পরতে হবে না।

 
 

মুলো (Radish)

অনেকেরই অপছন্দের এই সব্জি। শীতকালীন এই সব্জির উপকারিতা কিন্তু কম নয়। ফাইবার-সমৃদ্ধ মুলো শীতের দিনে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। শীতের হাতে কাবু হতে না চাইলে রোজ না হলেও মুলোর দিকে থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ঠিক হবে না।
 
 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement