Advertisement

Uric Acid: শীতে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথায় কাতর? ৮ খাবার ছাড়ুন, আরাম পাবেনই

রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। গাঁটে ব্যথা থেকে কিডনি এবং হৃদরোগের সমস্যা হতে পারে এর ফলে। যদি আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে না থাকে, তবে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হতেই হবে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Dec 2023,
  • अपडेटेड 11:42 AM IST
  • ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলেই শরীর বিগড়োবে।
  • রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।
  • গাঁটে ব্যথা থেকে কিডনি এবং হৃদরোগের সমস্যা হতে পারে এর ফলে।

শীতকাল মানেই একটু বেশিই ভালমন্দ খাওয়া হয়ে যায়। উৎসবের মরশুম বলে কথা! আ বিয়ে বাড়ি তো কাল পার্টি, নেমতন্ন লেগেই থাকে। তাছাড়া বছর শেষের আনন্দ উদযাপনে অনেকেই চড়ুইভাতি করেন। আর এ সবে পেটপুজোও দিব্যি হয়। তাই শরীরে নানা রোগও বাসা বাধে। নানা সমস্যাতেও পড়তে হয়। তবে আপনার যদি কোনও বিশেষ শারীরিক সমস্যা থাকে, তা হলে অবশ্যই খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। যেমন ধরুন, যদি আপনার ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকে, তা হলে খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। 

ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলেই শরীর বিগড়োবে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। গাঁটে ব্যথা থেকে কিডনি এবং হৃদরোগের সমস্যা হতে পারে এর ফলে। যদি আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে না থাকে, তবে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হতেই হবে। বিশেষ করে, শীতকালে এ জন্য বেশি যত্নবান হওয়া জরুরি। তাই জেনে নিন, শীতকালে কী খাবেন না, যার ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। 

এই ৮টি খাবার ভুলেও নয়

মাংস- মাংস খেতে কে না ভালবাসেন না বলুন! তবে কিছু ধরনের মাংস শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে পারে। যেমন রেড মিট। এই ধরনের মাংস একেবারেই খাওয়া ঠিক নয়। খেলেই বিপদ। রেড মিট খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে পারে। 

সামুদ্রিক খাবার- সি ফুড বা সামুদ্রিক খাবার খাওয়া যাবে না। এই ধরনের খাবার খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে পারে।

কিশমিশ- কিশমিশ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বটেই। তবে যাঁদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের জন্য কিশমিশ বিপজ্জনক হতে পারে। 

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে গাঁটে ব্যথা হতে পারে।

শালগম- শীতকালে বাজারে প্রচুর পরিমাণে শালগম পাওয়া যায়। অনেকে স্যালাডে শালগম রাখেন। তবে আপনার যদি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকে, তা হলে ভুলেও শালগম খাবেন না। শালগমে এমন কিছু উপাদান থাকে, যার ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। 

Advertisement

খেজুর- সাধারণত খেজুর উপকারী। কিন্তু যাঁদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের একেবারেই খেজুর খাওয়া উচিত নয়। 

সবেদা- অত্যন্ত সুস্বাদু ফল এটি। তবে সবেদা খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তাই খাদ্য তালিকা থেকে সবেদাকে বাদ দিতেই হবে। 

সবেদা খাওয়া যাবে না।

বিটরুট- শীতকালে অনেকেই বিটরুট খান। কিন্তু বিটরুটে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই ভুলেও এই খাবার নয়। 

মিষ্টি- মিষ্টি খেতে কে না ভালবাসেন বলুন! তবে মিষ্টি খেলে অনেক সমস্যাই হয়। তার মধ্যে অন্যতম ইউরিক অ্যাসিড। বেশি চিনিযুক্ত খাবারও শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। মিষ্টিতে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। তাই মিষ্টি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement