Advertisement

Long Distance Relationship: দূরত্বই কাল! লং ডিস্টেন্স রিলেশনশিপেও পার্টনারের সঙ্গে সম্পর্ক মধুর থাকবে, টিপস

Relationship Tips: কাজের জন্য বহু জুটি আলাদা আলাদা শহরে বা দেশে থাকে। মাসে বা বছরে একবার একে অপরের সঙ্গে দেখা হয়। ফলে নিয়মিত যোগাযোগের জন্য ফোন, চ্যাট বা ভিডিও কলই ভরসা। এই কারণে ব্রেকআপ এবং বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনাগুলি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Aug 2025,
  • अपडेटेड 12:40 PM IST

বর্তমানের ব্যস্তবহুল ও অত্যন্ত দ্রুত গতির জীবনে, মানুষের কাছে তাদের সম্পর্ক বা সঙ্গীর জন্য খুব কম সময় বরাদ্দ থাকে। যার আরও একটা বড় কারণ হল, দূরত্ব। অনেক সময় ভৌগলিক দূরত্বই কাল হয়ে দাঁড়ায়। কাজের জন্য বহু জুটি আলাদা আলাদা শহরে বা দেশে থাকে। মাসে বা বছরে একবার একে অপরের সঙ্গে দেখা হয়। ফলে নিয়মিত যোগাযোগের জন্য ফোন, চ্যাট বা ভিডিও কলই ভরসা। এই কারণে ব্রেকআপ এবং বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনাগুলি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক অর্থাৎ 'লং ডিস্টেন্স রিলেশনশিপের' ক্ষেত্রে প্রচেষ্টা এবং ইচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গীর কাছাকাছি না থাকা সত্ত্বেও একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত বোধ করার জন্য কিছু জিনিস করতে হয়। 'দূরত্ব' সমস্যার পরেও সুস্থ সম্পর্ক রাখতে চান অনেকেই। এমন কিছু উপায় আছে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার সম্পর্ককে ভাঙা থেকে বাঁচাতে পারেন। দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ককে কীভাবে শক্তিশালী করবেন? সম্পর্ক না ভেঙে, উল্টে আরও মজবুত করার কিছু টিপস রইল। 

ফোন ধরুন

দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সংযুক্ত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফোনে কথা বলা সংযুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায়। কারণ টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে অনেক কিছু মিস হয়ে যায়। কিংবা আবেগ না বুঝতে পারে, ভুল বোঝাবুঝি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। টেক্সট মেসেজের উপর নির্ভর করে, পার্টনারের ফোন না তোলা ঠিক নয়। গভীর কথোপকথনের জন্য সময় বের করুন যাতে, একে অপরের কণ্ঠস্বর শুনতে পান। প্রয়োজনে রোজ একটা সময় বের করে ভিডিও কল করুন।

সকাল এবং রাতের কথোপকথন

সকালে এবং রাতে একে অপরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দিনের শুরুতে এবং দিনের শেষে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকলে, সম্পর্ক মজবুত হয়। শারীরিকভাবে একসঙ্গে না থাকলেও, দু'জনেই অনুভব করতে পারবেন, একে অপরের দিনের অংশ ছিলেন।

দেখা করুন

যতটা সম্ভব একে অপরের সঙ্গে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। দূরত্বের কারণে এটি কঠিন মনে হতে পারে, তবে এটি প্রয়োজনীয়। কমপক্ষে প্রতি তিন মাস অন্তর একে অপরের সঙ্গে দেখা করার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। প্রতি মাসে একে অপরের সঙ্গে দেখা করতে পারলে আরও ভাল।

Advertisement

ভ্রমণের পরিকল্পনা

পরবর্তী সময়ে কখন দেখা হবে তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। একে অপরের সঙ্গে আবার কবে নাগাদ দেখা হবে তা জানা থাকলে, পরিকল্পনা করতে সুবিধা হয়। এটি আপনাকে পরবর্তী সাক্ষাতের জন্য ঠিক কতটা সময় আলাদা থাকতে হবে, তা জানতে সাহায্য করবে।

যেখানে থাকন, সেখানেই দেখা করুন 

ডিস্টেন্স রিলেশনশিপে থাকলে, একে অপরের সঙ্গে দেখা করার জন্য মজাদার, উত্তেজনাপূর্ণ, অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণের পরিকল্পনা করা লাভজনক হতে পারে। এমনকী যে দুই স্থানে দু'জনে থাকেন,সেখানেই দেখা করার এবং তার আশেপাশে ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। যেখানে থাকেন, সেখানেই দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে সবাই একে অপরের দৈনন্দিন জীবন এবং রুটিন কেমন তা দেখতে পারেন।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement