Advertisement

Arthritis And Sciatica Ayurvedic Treatment : এই পানীয়তেই নির্মূল হবে আর্থ্রাইটিস-সাইটিকার ব্যথা, এভাবে বানান...

আবহাওয়া একটু ঠান্ডা হয়ে গেলে আর্থ্রাইটিস (Arthritis) এবং সায়াটিকার (Sciatica) সমস্যা বাড়ে। সময় মতো এর সমাধান না হলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। একটা সময় আসে যখন জয়েন্ট বা গাঁট সংলগ্ন তরুণাস্থি ক্ষয়ে যায় এবং তাতে লুব্রিকেন্টের অভাব দেখা দেয়। ফলে জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 19 Mar 2023,
  • अपडेटेड 6:33 PM IST
  • আর্থ্রাইটিস-সাইটিকার ব্যথা ভয়ঙ্কর
  • অনেকেই এতে ভোগেন
  • রইল আয়ুর্বেদিক সমাধান

আগে আর্থ্রাইটিস (Arthritis) এবং সায়াটিকার (Sciatica) মতো সমস্যাগুলি শুধুমাত্র মধ্যবয়সী এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা দিত (Arthritis And Sciatica Pain)। কিন্তু এখন অনেক যুবক-যুবতীও এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বিশেষ করে আবহাওয়া একটু ঠান্ডা হয়ে গেলে এই সমস্যা বাড়ে। সময় মতো এর সমাধান না হলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। একটা সময় আসে যখন জয়েন্ট বা গাঁট সংলগ্ন তরুণাস্থি ক্ষয়ে যায় এবং তাতে লুব্রিকেন্টের অভাব দেখা দেয়। ফলে জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।

আয়ুর্বেদেই লুকিয়ে রয়েছে এই চিকিৎসা (Arthritis And Sciatica Ayurvedic Treatment)
এ ধরনের রোগের কারণে ঘুম থেকে ওঠার পর দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম করা কঠিন হয়ে পড়ে। সাধারনত অনেকেই আর্থ্রাইটিস এবং সায়াটিকার জন্য আয়ুর্বেদের সাহায্য নেন না। তবে এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে এমন একটি ওষুধ সম্পর্কে বলব, যা এই দুটি সমস্যাই মূল থেকে দূর করবে। 

হরসিঙ্গারের কাড়া একটি দারুণ প্রতিষেধক
আয়ুর্বেদ অনুসারে, হরসিঙ্গার নামক একটি উদ্ভিদ বাত এবং সায়াটিকার জন্য দারুণ ওষুধ। একে পারিজাত (Parijat) বা  Night-Flowering Jasmine-ও বলা হয়। এই গাছের কাড়া পান করলে বাতের মতো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন

হরসিঙ্গার কীভাবে উপকার করে?
হরসিঙ্গারের পাতায় রয়েছে ট্যানিক অ্যাসিড, মিথাইল সিলসিলেট এবং গ্লুকোসাইড, যা জয়েন্টে লুব্রিকেন্টের পরিমাণ বাড়ায় এবং জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। যদিও এই গাছের ছাল ও ফুলও ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। এর পাতার ফলে শিরায় রক্ত ​​চলাচল সঠিকভাবে শুরু হয়, যার ফলে সায়াটিকার ব্যথা কমে যায়।

হরসিঙ্গার কাড়া কীভাবে প্রস্তুত করবেন?
এর ৫ থেকে ৮টি পাতা ভালো করে পিষে পেস্ট তৈরি করুন। এবার এক গ্লাস জল নিয়ে অল্প আঁচে গরম করুন। জল অর্ধেক ফুটে উঠলে গ্যাস বন্ধ করে হালকা গরম অবস্থায় পান করুন। আপনি যদি এটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান তবে আরও ভাল ফলাফল পেতে পারেন। 
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement