Advertisement

Bhindi Benefits : এই গরমে রোজ অল্প করে খান ঢেঁড়স! শরীরে উপকার মিলবে ম্যাজিকের মতো

Bhindi Benefits : ঢেঁড়স খেলে আপনার অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা দূর হয়ে যায়। শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ায় হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঢেঁড়সে উপস্থিত পেকটিন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ঢেঁড়স খাওয়া খুবই উপকারী।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 03 Mar 2022,
  • अपडेटेड 1:41 PM IST
  • এই গরমে রোজ অল্প করে খান ঢেঁড়স
  • শরীরে উপকার মিলবে ম্যাজিকের মতো
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Bhindi Benefits : ঢেঁড়স এমন অনেক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়, যা অন্য কোনো সবজিতে পাওয়া যায় না। এই কারণে এটি আপনাকে অনেক বড় রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। সেই সঙ্গে ঢেঁড়স খেলে আপনার অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা দূর হয়ে যায়। শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ায় হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঢেঁড়সে উপস্থিত পেকটিন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর।

ঢেঁড়সের উপকার

গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ঢেঁড়স খাওয়া খুবই উপকারী। এটি ভিটামিন বি নাইন এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যার কারণে গর্ভের শিশু অনেক স্নায়বিক সমস্যা থেকে দূরে থাকে। ঢেঁড়স রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আপনি যদি প্রতিদিন ১০০ গ্রাম ঢেঁড়স খান, তাহলে আপনার শরীরে যে পরিমাণ ভিটামিন সি প্রয়োজন তার ৩৮ শতাংশ এটি দ্বারা পূরণ হয়। ভিটামিন সি আপনাকে অনেক রোগ এবং সংক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে সহায়ক।

আরও পড়ুন

কী কী উপকার মেলে

যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের উচিত ঢেঁড়স খাওয়া। ঢেঁড়সে পরিমাণে ক্যালরি থাকে। যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। একটি গবেষণা অনুসারে, অন্য সবজির তুলনায় ঢেঁড়সে বেশি ঘনীভূত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এর ফলে আপনি ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে দূরে থাকেন। ঢেঁড়সে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ওকরার অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য বিটা-কোষের বিকাশেও কার্যকর। ফোলেট এবং ভিটামিন বি ৯ এছাড়াও এমন দুটি পুষ্টি উপাদান যা প্রধানত ওকরাতে পাওয়া যায়। এই দুটিই মস্তিষ্কের কার্যকলাপ বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয়। তবে কোনও কিছুই অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া দরকার। কারণ প্রতিটি খাবারের উপকারের সঙ্গে সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। ফলে এ বিষয়ে সতর্ক থাকাও জরুরি।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement