Advertisement

Bitter Gourd Leaf Benefits: গ্ল্যামার বাড়ায়-ডায়াবেটিসও কন্ট্রোল করে, করলা পাতার রস মহৌষধ

Bitter Gourd Leaf Benefits: করলার স্বাদ বেশিরভাগ মানুষই পছন্দ করেন না। কিন্তু করলার গুণ অসীম। গুণের খনি রয়েছে করলায়। গুণের ক্ষেত্রে কম যায় না এর পাতাও। এটি ওজন কমানো, ডায়াবেটিস, পাথর এবং অন্যান্য অনেক রোগের ওষুধ। করলা ও করলার পাতা তেতো হলেও এর উপকারিতা অবাক করবে। করলার পাতায় অনেক রোগ নিরাময়ে সহায়ক। জেনে নিন এর উপকারিতা, আর কীভাবে খাবেন।

করলা পাতা (Pixabay)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Sep 2022,
  • अपडेटेड 6:20 PM IST
  • করলার স্বাদ বেশিরভাগ মানুষই পছন্দ করেন না
  • করলার পাতায় অনেক রোগ নিরাময়ে সহায়ক
  • করলার তাজা পাতা পিষে কপালে লাগালে মাথা ব্যথার উপশম হয়

Bitter Gourd Leaf Benefits: করলার (Bitter Gourd) স্বাদ বেশিরভাগ মানুষই পছন্দ করেন না। কিন্তু করলার গুণ অসীম। গুণের খনি রয়েছে করলায়। গুণের ক্ষেত্রে কম যায় না এর পাতাও। এটি ওজন কমানো, ডায়াবেটিস, পাথর এবং অন্যান্য অনেক রোগের ওষুধ। করলা ও করলার পাতা তেতো হলেও এর উপকারিতা অবাক করবে। করলার পাতায় (Bitter Gourd Leaf) অনেক রোগ নিরাময়ে সহায়ক। জেনে নিন এর উপকারিতা, আর কীভাবে খাবেন।

করলা পাতার উপকারিতা-

করলা পাতার সুবাস খুবই সুন্দর। তবে খেতে খুবই তেতো। এটি শরীরের অনেক প্রধান অঙ্গ সম্পর্কিত রোগের জন্য একটি সঞ্জীবনী ভেষজ হিসাবে কাজ করে। এটিকে রস করে বা বড়া ভেজে খেতে পারেন। 

- করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নানা ধরনের রোগ, ব্যাকটেরিয়া থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।

- এনার্জি ও স্ট্যামিনা বর্ধক করলা পাতার রস।

-  করলার তাজা পাতা পিষে কপালে লাগালে মাথা ব্যথার উপশম হয়।

- লিভারের জন্য মহৌষধ এই করলা পাতা। শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দেয়।

- ডায়ারিয়ার মতো রোগ হলে করলা পাতার রস  উপকারী। 

- অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, ফেরেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে, করলা পাতার রস। এর সঙ্গে একটু লেবুর রস যোগ করতে পারেন।

এছাড়াও, সোরিয়াসিসের সমস্যা ও নানানরকম রোগ প্রতিরোধ করে করলা পাতা। 

করলার উপকারিতা-

- লিভারকে সুস্থ রাখতে করলা একটি ভালো প্রতিকার। এটি লিভারকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ তৈরিতেও সাহায্য করে। এর নিয়মিত ব্যবহারে লিভারের অসুখ কমে যায় এবং লিভার দীর্ঘ সময় কর্মক্ষম থাকে।

Advertisement

- ডায়াবেটিস রোগীদের বিশেষ করে করলা খাওয়া উচিত। টাইপ-২ ডায়াবেটিসে এটি খুবই উপকারী। এটি ব্লাড সুগারের সঠিক মাত্রা বজায় রাখে।

- হজম প্রক্রিয়া মসৃণ রাখারও এটি একটি কার্যকরী উপায়। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেটাবলিক লেভেল ঠিক রাখে। এতে খুব অল্প পরিমাণে ক্যালরি থাকে। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি একটি প্রধান খাদ্য হতে পারে।

 - করলা পাথরের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। আসলে এর মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যার কারণে পাথর ভেঙ্গে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। করলার রস পান করলে কিডনির পাথরের উপশম হয়।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement