Advertisement

Cracked Lips Home -Ayurvedic Remedies: ঠোঁট ফেটে চৌচিড়? এই ঘরোয়া -আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে কোমল- মসৃণ হবে

Soft Lips: শীতকালে বাতাস ও পরিবেশে আর্দ্রতার অভাব দেখা দেয়, যার কারণে ত্বক, বিশেষ করে ঠোঁটের ত্বক শুষ্ক ও ফাটা শুরু হয়। এই সমস্যা এড়াতে অনেক ঘরোয়া এবং আয়ুর্বেদিক প্রতিকার পাওয়া যায়।

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 03 Dec 2024,
  • अपडेटेड 11:48 AM IST

শীতকালে ঠান্ডা বাতাস ও শুষ্ক পরিবেশের কারণে অনেক সময় ঠোঁট ফাটা, শুকিয়ে যাওয়া ও ফাটার প্রবণতা দেখা দেয়। শীতকালে বাতাস ও পরিবেশে আর্দ্রতার অভাব দেখা দেয়, যার কারণে ত্বক, বিশেষ করে ঠোঁটের ত্বক শুষ্ক ও ফাটা শুরু হয়। এই সমস্যা এড়াতে অনেক ঘরোয়া এবং আয়ুর্বেদিক প্রতিকার পাওয়া যায়। এই প্রতিকারগুলি অবলম্বন করে যে কেউ এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে এবং তাদের ঠোঁট নরম রাখতে পারে। জেনে নিন ঠোঁট ফাটার ঘরোয়া ও আয়ুর্বেদিক প্রতিকার।

ঘরোয়া প্রতিকার

ঘি বা মাখন: ঘি এবং মাখন উভয়ই ত্বকের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর। শীতকালে রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে সামান্য ঘি বা মাখন লাগান। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে এবং ঠোঁটে আর্দ্রতা বজায় রাখে।

আরও পড়ুন

মধু: মধু একটি প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং এজেন্ট এবং এটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। মধু সরাসরি ঠোঁটে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এটি ঠোঁটকে নরম ও সুস্থ রাখে।

নারকেল তেল: নারকেল তেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শুষ্ক ও ফাটা ঠোঁট নিরাময় করতে সাহায্য করে। শীতকালে দিনে কয়েকবার নারকেল তেল ব্যবহার করুন।

অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ঠোঁটের প্রদাহ এবং জ্বালা কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটির একটি শীতল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ঠোঁটকে স্বস্তি দেয় এবং তাদের ফাটা থেকে বাধা দেয়।

জল: দিনে পর্যাপ্ত জল পান কর শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা সম্ভব এবং এটি ঠোঁট ফাটা কমায়।

আয়ুর্বেদিক প্রতিকার

তিলের তেল: আয়ুর্বেদে তিলের তেল খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এটি ঠোঁটে গভীর আর্দ্রতা প্রদান করে এবং ফাটা ত্বককে নিরাময় করে। শীতকালে ঠোঁটে নিয়মিত তিলের তেল লাগালে আপনি শুষ্ক ও ফাটা ঠোঁট এড়াতে পারেন।

বাদাম তেল: বাদাম তেলে ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ঠোঁটকে নরম করে এবং ঠান্ডা আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে। রাতে ঘুমানোর আগে বাদামের তেল লাগান।

Advertisement

গোলাপ জল: গোলাপ জলে ত্বককে শীতল ও ময়েশ্চারাইজ করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তুলোর বল দিয়ে ঠোঁটে লাগান, এতে ঠোঁট হাইড্রেট থাকবে এবং ফোলাভাবও কমবে।

নিমের তেল: নিমের তেল হল অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল, যা ফাটা ঠোঁটে সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। এটি আবার ঠোঁটকে সুস্থ ও নরম করতে সহায়ক।

কর্পূর এবং সর্ষের তেল: কর্পূর এবং সর্ষের তেলের মিশ্রণ ঠোঁটকে ময়েশ্চারাইজ করে এবং প্রশান্তি দেয়। কর্পূরের শীতল প্রভাব ঠোঁটের জ্বালাপোড়া কমায় এবং সর্ষের তেল ত্বককে নরম করে। এটি একটি কার্যকর আয়ুর্বেদিক প্রতিকার।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement