Advertisement

Heart Attack Prevention Tips: রোজকার এই ৫ অভ্যাসে আনুন বদল,কাছে ঘেঁষতেও পারবে না হার্ট অ্যাটাক

Heart Attack Prevention: লাইফস্টাইলের এমন কিছ ছোট ছোট অভ্যাস বড় রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমন পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি।

হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কীভাবে দূরে রাখবেন?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 26 Jan 2023,
  • अपडेटेड 11:49 AM IST

Healthy Tips: প্রত্যেকেই চায় তাদের জীবন দীর্ঘ এবং স্বাস্থ্যকর হোক। কিন্তু, বার্ধক্যের সাথে সাথে, কখন রোগগুলি একজন ব্যক্তিকে ঘিরে থাকে তা জানা যায় না। সবচেয়ে বড় আশ্চর্যের বিষয় হল যখন একজন ব্যক্তি তরুণ এবং সুস্থ দেখতে থাকা সত্ত্বেও হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের কারণে তার জীবন হারান। এটি ঘটে কারণ একজন ব্যক্তি যাকে বাইরে থেকে সুস্থ দেখায় সে অভ্যন্তরীণভাবেও অস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে  এবং এমন একটি সম্ভাবনাও থাকে যে ব্যক্তির জীবনযাত্রার অভ্যাস ভালো নাও হতে পারে। এখানে এমন কিছু টিপস দেওয়া হল যা প্রতিদিন মাথায় রাখতে হবে, তাহলেই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে এবং আপনি সুস্থ থাকবেন। 

হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কীভাবে দূরে রাখবেন (How To Prevent Heart Attack)
স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া 

আপনার ডায়েটে সেই জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করা খুব গুরুত্বপূর্ণ যা আপনার স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে পারে। এ কারণে খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে সব পুষ্টি উপাদান থাকা প্রয়োজন। ডাল, গোটা শস্য, বাদাম, প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস এবং সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিকে আপনার ডায়েটের অংশ করুন। 

 

 

এই জিনিসগুলি এড়িয়ে চলুন 
কোলেস্টেরল বাড়ায় এমন খাবার পরিহার করা প্রয়োজন। কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে রক্তনালীগুলো বন্ধ হয়ে যেতে থাকে যার কারণে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না এবং হৃদপিণ্ডের ওপর প্রভাব ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয়, চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত ভাজা জিনিস এড়িয়ে চলতে হবে। 

অ্যাকটিভ থাকুন
একজন ব্যক্তির সক্রিয় থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সারাদিন বিছানায় শুয়ে থাকেন, অফিসে চেয়ারে বসে সারাক্ষণ সময় কাটান এবং প্রয়োজনের বেশি হাঁটা বা নড়াচড়া না করেন, তাহলে তা আপনার স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন এবং যতটা সম্ভব ব্যায়াম করতে থাকুন।

Advertisement

 

 

ওজন দেখুন 
কোলেস্টেরল এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে ওজন বৃদ্ধি অন্তর্ভুক্ত। এই কারণে, আপনার ওজনের দিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ওজন যেন অতিরিক্ত বেড়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। আপনি যদি স্থূলতা স্পষ্ট দেখতে পান এবং বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী ওজন না হয়, তাহলে ওজন কমানোর চেষ্টা করুন। 


টেস্ট  করাতে থাকুন 
অনেক সময় আমাদের কোনো রোগ হয়, তখন তার লক্ষণ দ্রুত দেখা যায় না এবং যখন তা প্রকট হয় ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়। সেজন্য বছরের পর বছর ফুল বডি চেকআপ এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করা উচিত। এর ফলে রোগটি প্রথম পর্যায়েই ধরা পড়বে এবং ঝুঁকি অতিরিক্ত বাড়বে না। 

Disclaimer: এই বিষয়বস্তু শুধুমাত্র পরামর্শ সহ সাধারণ তথ্য প্রদান করে। এটা কোনোভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। আজতক বাংলা  এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement