Advertisement

Fatty Liver : ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত? এই খাবারগুলি একদম ছোঁবেন না....

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, স্থূলতা বা ওবেসিটি থাকলে, ডায়াবেটিসের রোগী হলে, হাই কোলেস্টেরল থাকলে বা অতিরক্ত মদ্যপান করলে অবশ্যই ফ্যাটি লিভার থেকে সতর্ক থাকা উচিত। কারণ এই ধরণের মানুষেরা ফ্যাটি লিভারের রোগে বেশি আক্রান্ত হন।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 14 Feb 2023,
  • अपडेटेड 5:40 PM IST
  • ফ্যাটি লিভার গুরুতর রোগ
  • আক্রান্ত হন অনেকেই
  • যেভাবে পাবেন রক্ষা

বর্তমান সময়ে ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) একটি মারাত্মক সমস্যা। কখনও কখনও এটি মারণ আকারও ধারণ করতে পারে। তাই ফ্যাটি লিভার নিয়ে মানুষের মনে নানা প্রশ্ন। অর্থাৎ ফ্যাটি লিভার কেন হয়, কাদের হয়, হলেই বা কতটা বিপদ, এই ধরণের বিভিন্ন প্রশ্ন মানুষের মনে ঘুরপাক খায়। এমনকী ফ্যাটি লিভার হওয়ার পেছনে মদ্যপানের কতোটা হাত রয়েছে, তাই নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে মানুষের মনে। আসলে লিভারে যখন অতিরিক্ত মেদ জমা হয়ে যায়, তখন তার কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। ফলে শুরু হয় হাজারও সমস্যা। আর ফ্যাটি লিভারের চিকিৎসা প্রথম থেকে না করালে তা সিরোসিসের আকার ধারণ করতে পারে। কিন্তু কীভাবে বুঝবেন ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত কিনা?

ফ্যাটি লিভারের সংকেত (Fatty Liver Symptoms)
এই বিষয়ে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পেট ফুলে যাওয়া, ত্বকের নিচে থাকা ব্লাড ভেসেল ফুলে যাওয়া, প্লীহা বেড়ে যাওয়া, হাতের তালু লাল হয়ে যাওয়া বা চোখে হলুদ ভাব দেখা দিলে তা হতে পারে ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে মেদ জমার লক্ষণ। আবার অনেক সময় এর বিশেষ কোনও লক্ষণ থাকে না। সেক্ষেত্রে হয়ত পেটে জল জমে যেতে পারে বা রক্তবমি হতে পারে। তারপর পরীক্ষা করলে পাওয়া যেতে পারে ফ্যাটি লিভার। 

যাঁদের সাবধানে থাকা উচিত
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, স্থূলতা বা ওবেসিটি থাকলে, ডায়াবেটিসের রোগী হলে, হাই কোলেস্টেরল থাকলে বা অতিরক্ত মদ্যপান করলে অবশ্যই ফ্যাটি লিভার থেকে সতর্ক থাকা উচিত। কারণ এই ধরণের মানুষেরা ফ্যাটি লিভারের রোগে বেশি আক্রান্ত হন।

আরও পড়ুন

যেগুলি এড়িয়ে চলতে হবে (Fatty Liver Treatment)
ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচতে বা এতে আক্রান্ত হলে লিভার রক্ষা করতে, ফ্যাট এবং অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া কমাতে হবে। একেবারে অনেকটা খাওয়ার পরিবর্তে বারবার খান। মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। এছাড়া, তেল ঘি , মাখন, মার্জারিন, মেয়োনিজ, ইত্যাদি দুগ্ধজাত ফ্যাট খাওয়া চলবে না। একইসঙ্গে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ব্লাড সুগারও। তবে প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement
Advertisement