Advertisement

Fish Side Effects : নিয়মিত মেনুতে মাছ? অযথা নিজের বিপদ বাড়াচ্ছেন

আপনি যদি আমিষভোজী হন, তাহলে হয়তো অবশ্যই মাছ খান। মাছ স্বাস্থ্যের দিক থেকে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। মাছে থাকা পুষ্টিগুণ বুদ্ধি বাড়ায়। এছাড়াও মাছে পাওয়া যায় প্রোটিন, ভিটামিন এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো বৈশিষ্ট্য। এগুলি শরীরের অনেক উপকারে লাগে।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 02 May 2023,
  • अपडेटेड 12:24 PM IST
  • মাছ খুবই জনপ্রিয় খাবার
  • বাঙালির অন্যতম পছন্দের
  • বেশি খেলে রয়েছে সমস্যা

আপনি যদি আমিষভোজী হন, তাহলে হয়তো অবশ্যই মাছ খান। মাছ স্বাস্থ্যের দিক থেকে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। মাছে থাকা পুষ্টিগুণ বুদ্ধি বাড়ায়। এছাড়াও মাছে পাওয়া যায় প্রোটিন, ভিটামিন এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো বৈশিষ্ট্য। এগুলি শরীরের অনেক উপকারে লাগে। সারা বিশ্বের মতো এই বাংলাতেও মৎস্য প্রিয় মানুষের সংখ্যা প্রচুর। বাঙালিরা মাছের অনেক রেসিপিও জানেন। কিন্তু জানেন কি, মাছের প্রচুর উপকারের মতো অপকারও আছে? এবার চলুন গোটা বিষয়টিই বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক। 

মাছ খাওয়ার উপকার
১. স্মৃতিশক্তি - মাছে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। আর এতে থাকা প্রোটিন নতুন কোষ তৈরিতে সহায়ক। তাই প্রখর স্মৃতিশক্তির জন্য মাছ খেতে পারেন।

২. রক্তচাপ - উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা মাছ খেতে পারেন। মাছে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আর উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে অন্যান্য অসুস্থতার ঝুঁকিও কমে। 

আরও পড়ুন

৩. চোখ - চোখ দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এর এই চোখকে সুস্থ রাখতে মাছ খেতে পারেন। মাছের মধ্যে থাকা গুণাবলী দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

মাছ খাওয়ার ক্ষতি
১. গর্ভাবস্থা -
আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে মাছ খাওয়া আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। গর্ভাবস্থায় মাছ খাওয়া কমাতে হবে। কারণ অতিরিক্ত মাছ খাওয়া ভ্রূণ তথা গর্ভস্থ শিশুর বিকাশকে বাধা দিতে পারে।

২. ত্বক - দুধ খাওয়ার পর কখনওই মাছ খাওয়া উচিত নয়। মাছ ও দুধ খেলে ত্বকে সাদা দাগের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩. হজম - যদি মাছ খেতে ভালবাসেন, তাহলে একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন তা হল, মাছ খাওয়ার পর কখনওই দুধ খাবেন না। মাছের পর দুধ খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement