Advertisement

Headache: তীব্র মাথাযন্ত্রণা থেকে মুক্তি চান? খেতে পারেন এই ৬টি খাবার

মাথাব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হলেও, এটি দৈনন্দিন জীবনে নানা অসুবিধা তৈরি করে। মাথাব্যথার কারণে কাজের মনোযোগ নষ্ট হয়, বিশ্রাম নেওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। অনেকে ওষুধ খেয়ে দ্রুত মুক্তির চেষ্টা করেন, তবে ঘরোয়া কিছু খাবার খেলে প্রাকৃতিকভাবেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার মাথাব্যথা উপশমে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 23 Mar 2025,
  • अपडेटेड 11:59 AM IST
  • মাথাব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হলেও, এটি দৈনন্দিন জীবনে নানা অসুবিধা তৈরি করে।
  • মাথাব্যথার কারণে কাজের মনোযোগ নষ্ট হয়, বিশ্রাম নেওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে।

মাথাব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হলেও, এটি দৈনন্দিন জীবনে নানা অসুবিধা তৈরি করে। মাথাব্যথার কারণে কাজের মনোযোগ নষ্ট হয়, বিশ্রাম নেওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। অনেকে ওষুধ খেয়ে দ্রুত মুক্তির চেষ্টা করেন, তবে ঘরোয়া কিছু খাবার খেলে প্রাকৃতিকভাবেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার মাথাব্যথা উপশমে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

১. কলা
ক্ষুধার কারণে মাথাব্যথা হলে কলা খাওয়া উপকারী হতে পারে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া ধীর করে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। ফাইবার পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং মাইগ্রেনসহ স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার ঝুঁকি কমায়।

 ২. পুদিনা চা
পুদিনা চা মাথাব্যথা কমাতে দারুণ কার্যকর। পুদিনায় থাকা মেন্থল উপাদান ব্যথা উপশমে সাহায্য করে এবং আপনাকে সতেজ অনুভূতি দেয়। বিশেষ করে মানসিক চাপজনিত মাথাব্যথা কমাতে এটি কার্যকর।

৩. ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার ও পানীয়
অনেকের ক্ষেত্রে চা বা কফি পান মাথাব্যথা কমায়, কারণ এতে থাকা ক্যাফেইন মস্তিষ্কের রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করে। তবে নিয়মিত ক্যাফেইন গ্রহণের পর হঠাৎ বন্ধ করে দিলে রক্তনালীগুলি প্রসারিত হয়, যার ফলে মাথাব্যথা হতে পারে। তাই ক্যাফেইন গ্রহণে ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি।

৪. তরমুজ
জলশূন্যতার কারণে মাথাব্যথা হলে তরমুজ খাওয়া দারুণ উপকারী। তরমুজে ৯০ শতাংশেরও বেশি জল থাকে, যা শরীরের জলর ঘাটতি পূরণ করে এবং হাইড্রেটেড রাখে।

 ৫. মটরশুটি
মটরশুটি, বিশেষ করে ছোলা ও কালো মটরশুটিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম থাকে। ম্যাগনেসিয়াম মাইগ্রেন ও মাথাব্যথার তীব্রতা কমাতে সহায়ক। পাশাপাশি এতে ফাইবার ও প্রোটিন থাকায় ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণেও এটি কার্যকর।

৬. আস্ত শস্যদানা
কুইনোয়া, ওটস বা বাদামি চালের মতো আস্ত শস্যদানা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। শর্করার ভারসাম্যহীনতা থেকে অনেক সময় মাথাব্যথা হয়। আস্ত শস্যদানা খেলে রক্তে শর্করার ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা মাথাব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement