Advertisement

Jamun Seeds In Diabetes: জামের বীজ সুগার কন্ট্রোলে রাখে, কীভাবে খাবেন?

আয়ুর্বেদ ছাড়াও ইউনানি ও চাইনিজ ওষুধে জাম খাওয়ার উপকারিতা উল্লেখ করা হয়েছে। আপনি কি জানেন যে আমরা জাম খাওয়ার পর যে বীজগুলি ফেলে দেই তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।

কেবল জাম নয় এর বীজও মহাষৌধ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 May 2022,
  • अपडेटेड 3:08 PM IST
  • রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী জামের বীজ
  • ডায়াবেটিস রোগীর জন্য প্রতিদিন সকালে এইভাবে ব্যবহার করুন

গ্রীষ্মে  জাম খাওয়ার উপকারিতা প্রায় প্রত্যেকেই জানেন। আয়ুর্বেদ ছাড়াও ইউনানি ও চাইনিজ ওষুধে জাম  খাওয়ার উপকারিতা উল্লেখ করা হয়েছে। আপনি কি জানেন যে আমরা জাম খাওয়ার পর যে বীজগুলি ফেলে দেই তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের দাবি, জামের বীজ  সহজেই রক্তে বেড়ে যাওয়া শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

 

 

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জামের বীজে  জাম্বোলিন ও জাম্বোসিন নামক উপাদান পাওয়া যায়, যা রক্ত ​​থেকে নিঃসৃত ব্লাড সুগারের গতি কমিয়ে দেয়। এটি শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণও বাড়ায়। এটি নিয়মিত সেবন করলে ডায়াবেটিস রোগের অগ্রগতি রোধ করা যায়।

আয়ুর্বেদের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতীয় ব্ল্যাকবেরি অর্থাৎ জামে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট এবং অ্যান্টি-ডাইউরেটিকের মতো গুণ রয়েছে, যা ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়াও এতে হাইপোগ্লাইসেমিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত কমিয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের দাবি, জামের বীজে এসব বিশেষত্ব পাওয়া যায়।

 

 

জামের বীজ কীভাবে ব্যবহার করবেন? 
জামগুলো ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার পাত্রে রাখুন। জাম খাওয়ার পর এর দানা ফেলে না দিয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এই বীজগুলি ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার কাপড়ে শুকোনোর জন্য রাখুন। এগুলো সূর্যের আলোতে ঠিকমতো শুকোতে অন্তত তিন থেকে চার দিন সময় লাগবে।

বীজগুলি শুকোনোর পরে, তাদের উপরের স্তরটি অর্থাৎ খোসা ছাড়িয়ে নিন এবং ভিতরের সবুজ অংশটি  রাখুন। এই বীজগুলিকে দুই ভাগে ভেঙে আরও কয়েকদিন শুকোনোর জন্য রেখে দিন যাতে বীজগুলি সঠিকভাবে শুকিয়ে যায়। এরপর শুকনো বীজ মিক্সারে পিষে নিন। বীজ  থেকে তৈরি এই গুঁড়ো একটি বোতলে  রাখুন এবং প্রয়োজনে ব্যবহার করুন।

Advertisement

কীভাবে সেবন করতে হয়?
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস জলে এক চা চামচ জামের বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে খান। এতে আপনার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই রেসিপিটি ট্রাই করার আগে একবার আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারলে ভাল হবে।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement