Advertisement

Women Health: ধুত্তোর সুগার-প্রেশার! ৫০ পেরিয়েও টগবগে যৌবনের সিক্রেট রইল

বয়স ৫০ পেরনোর সঙ্গে সঙ্গেই মহিলাদের শরীরে অনেক পরিবর্তন দেখা যায়। এমন সময়ে মহিলাদের শরীরে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এই বয়সে মহিলারা তাদের খাবার ও পুষ্টির দিকে খেয়াল রাখলে ভবিষ্যতে তাদের কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না। 

7 ডিজিটাল যুগে নারী পেশাদারদের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা7 ডিজিটাল যুগে নারী পেশাদারদের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Jan 2024,
  • अपडेटेड 1:18 PM IST

বয়স ৫০ পেরনোর সঙ্গে সঙ্গেই মহিলাদের শরীরে অনেক পরিবর্তন দেখা যায়। এমন সময়ে মহিলাদের শরীরে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এই বয়সে মহিলারা তাদের খাবার ও পুষ্টির দিকে খেয়াল রাখলে ভবিষ্যতে তাদের কোনো ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না। 

এই বয়সে মহিলাদের মেনোপজ সহ অনেক শারীরিক নানা পরিবর্তনের সম্মুখীন হতে হয়। ৫০ পেরলেই মহিলাদের শরীরে চর্বিও বেড়ে যায়। এই সময় মহিলাদের ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা কমতে শুরু করে এবং তাদের বলিরেখা, চুল পাকা হওয়ার মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। মহিলাদের শরীরের পেশীর ভরও কমতে শুরু করে যার কারণে মহিলারা দুর্বল বোধ করতে শুরু করেন। এই সমস্ত সমস্যা এড়াতে, মহিলাদের এই সময়ে পুষ্টি সমৃদ্ধ জিনিসগুলি খাওয়া উচিত। তাই ডালিয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। 

কী কী খাবেন? 
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ডালিয়া। কারণ এই বয়সে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাকাহ খুবই জরুরি। সেটা না হলে নানা ধরণের রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। খেঁজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং এটি খেলে আপনার পেট দীর্ঘ সময়ের জন্য ভরা থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব মহিলারা প্রতিদিন গোটা শস্য খান তাদের ওজন ঠিক থাকে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়- দেখা গিয়েছে মেনোপজের পর ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে মহিলাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় পড়তে হয়। এই কারণে, মহিলাদের পেলভিক ফ্লোর পেশীগুলিও খুব দুর্বল হতে শুরু করে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি, ওটমিল অন্ত্র এবং পাচনতন্ত্র থেকে টক্সিন এবং বর্জ্য বের করে দিতে কাজ করে, যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমায়। উচ্চ ফাইবার সামগ্রীর কারণে, পোরিজ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের লক্ষণ যেমন পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, গ্যাস গঠন এবং ফোলাভাব কমাতেও উপকারী।

পেশীর শক্তি বাড়ে- বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পেশীর ভর ৩ থেকে ৪ শতাংশ কমে যায় এবং ৫০ বছর বয়সের পর এই হার আরও বাড়তে থাকে। গোটা শস্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে যা পেশীর ভর বাড়াতে সাহায্য করে।

Advertisement

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি হিসেবে কাজ করে- ওটমিলে বিটাইন নামক একটি বিপাকীয় যৌগ পাওয়া যায় যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে- ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই এটি খেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। অনেক গবেষণা অনুসারে, পোরিজ খাওয়া কোলন এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

Read more!
Advertisement
Advertisement