Advertisement

Strong Health: দুধের সঙ্গে স্রেফ এই জিনিস মিশিয়ে খান, নিরোগ-উদ্যমী হবেন পুরুষরা

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর জিনিস খাওয়া হয়। ভিটামিন এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি, তাজা ফল, শুকনো ফল এবং দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। দুধকে খুবই পুষ্টিকর মনে করা হলেও দুধে ঘি মেশানো হলে শরীর শক্তপোক্ত হয়। ঘি মিশিয়ে খেলে দুধের শক্তি অনেক গুণ বেড়ে যায়।

প্রতীকী ছবিপ্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Aug 2023,
  • अपडेटेड 1:32 PM IST
  • স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর জিনিস খাওয়া হয়
  • দুধকে খুবই পুষ্টিকর মনে করা হলেও দুধে ঘি মেশানো হলে শরীর শক্তপোক্ত হয়
  • ঘি মিশিয়ে খেলে দুধের শক্তি অনেক গুণ বেড়ে যায়

Milk And Ghee Benefits: স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর জিনিস খাওয়া হয়। ভিটামিন এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি, তাজা ফল, শুকনো ফল এবং দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। দুধকে খুবই পুষ্টিকর মনে করা হলেও দুধে ঘি মেশানো হলে শরীর শক্তপোক্ত হয়। ঘি মিশিয়ে খেলে দুধের শক্তি অনেক গুণ বেড়ে যায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক সুবিধা দেয়। জেনে নিন ঘি মিশিয়ে দুধ খাওয়ার ৫টি দারুণ উপকারিতা।

১. হজম
প্রতিদিন এক চামচ দেশি ঘি দুধে মিশিয়ে খেলে পাকস্থলীর পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। পেট সংক্রান্ত সমস্যাও দ্রুত শেষ হতে পারে। এটি ওজন কমাতে পারে। প্রতিদিন ঘি মিশিয়ে গরুর দুধ খেলে অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা দূর হয়।

২. ইম্যুনিটি
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে চাইলে দুধ ও ঘি মিশিয়ে পান করতে হবে। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং এটি রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে ওঠে। দুধ ও ঘি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।

৩. জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি
দুধের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে জয়েন্টের ব্যথা উপশম হয়। যেহেতু দুধে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং ওমেগা ৩ এবং ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় ঘিতে। এই সমস্ত উপাদান শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এবং ক্র্যাম্প দূর করতে কাজ করে।

৪. শরীরের শক্তি বৃদ্ধি
দুধে দেশি ঘি মিশিয়ে পান করলে শরীরের শক্তি অনেক গুণ বেড়ে যায়। এটি পেশী শক্তিশালী করে। প্রতিদিন দুধ ও ঘি খেলে হাড় মজবুত হয় এবং শরীর মজবুত হয়।

৫. গর্ভাবস্থায় উপকারী
গর্ভাবস্থায় দুধ ও ঘি খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। প্রতিদিন উভয়ই একসঙ্গে খেলে গর্ভবতী মহিলাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এর ফলে গর্ভে বেড়ে ওঠা শিশুর বিকাশ ভালভাবে হয়। তবে গর্ভাবস্থায় এটি খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement