Advertisement

শীতকালে বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি, কী কী সাবধানতা দরকার?

শীতকালে তাপমাত্রা আচমকা পড়ে যায়। তারপরই শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য মস্তিষ্ক সংকেত দিতে শুরু করে। যে কারণে হৃদপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়, এবং কোলেস্টোরল, ব্লাড প্রেসার, হৃদয়ের গতি কমিয়ে দেয়। তৈরি হয় আশঙ্কা হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার।

হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার আশঙ্কা
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 18 Nov 2021,
  • अपडेटेड 11:15 AM IST
  • শীতকালে সাবধান
  • হৃদপিণ্ড বিকল হওয়ার সম্ভাবনা
  • হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে সাবধান হোন

শীতকালে তাপমাত্রা আচমকা পড়ে যায়। তারপরই শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য মস্তিষ্ক সংকেত দিতে শুরু করে। কম তাপমাত্রা নার্ভাস সিস্টেমকে সক্রিয় করে,  যা কেটেক্যালামাইনের স্তর বাড়িয়ে দেয়। এটি রক্তবাহী জালিকাগুলিকে সংকুচিত করে। আর যে কারণে হৃদপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়, এবং কোলেস্টোরল, ব্লাড প্রেসার, হৃদয়ের গতি কমিয়ে দেয়।

গরম সরে গিয়ে যখন শীত আসে, তখন পরিবেশ অত্যন্ত সুন্দর হয়ে ওঠে। মন ভাল হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে একটা চনমনে ভাব আসে। কিন্তু শারীরিকভাবে শীতকাল অনেকগুলি রোগ নিয়ে আসে সঙ্গে করে। শরীর এবং হৃদয়ের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গেলে অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়। এ কারণে হৃদপিণ্ডে বেশি চাপ পড়ে এবং দুর্বল হৃদয় হলে হার্ট ফেলের আশঙ্কা বেড়ে যায়।

শীতকালে তাপমাত্রা আচমকা পড়ে যায়। তারপরই শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানোর জন্য মস্তিষ্ক সংকেত দিতে শুরু করে। কম তাপমাত্রা নার্ভাস সিস্টেমকে সক্রিয় করে,  যা কেটেক্যালামাইনের স্তর বাড়িয়ে দেয়। এটি রক্তবাহী জালিকাগুলিকে সংকুচিত করে। আর যে কারণে হৃদপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়, এবং কোলেস্টোরল, ব্লাড প্রেসার, হৃদয়ের গতি কমিয়ে দেয়।

অন্য কারণ

শরীরবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, খারাপ আবহাওয়া, বায়ু দূষণ, খাওয়া দাওয়ার বাজে অভ্যাস এবং ভাইরাল ইনফেকশন শরীরের ভালো অভ্য়াসগুলিকে নষ্ট করে। যা হৃদযন্ত্রকে বিকল করে দেওয়ার চেষ্টা করে। যাদের আগে থেকেই শরীর খারাপ, কিংবা হৃদয় দুর্বল বা অন্য কোনও রোগ আছে, তাদের সতর্ক থাকতে হবে। ফ্লু, ভাইরাস সবই শীতকালে অধিক সক্রিয় হয়।

সাবধানতা অবলম্বন

শীতকালে বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করার প্রয়োজন রয়েছে সুস্থ থাকতে গেলে। তাই আগেভাগেই গরম কাপড়, দস্তানা, সমস্ত ব্যবহার করা উচিত। ঠাণ্ডা পানীয়, ঠাণ্ডা জল আপাতত বর্জন করা শ্রেয়। ফল ও স্যালাড খেতে হবে বেশি করে। শারীরিক কসরত বাড়াতে হবে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement