Advertisement

High Cholesterol Warning Signs: কোলেস্টেরল বাড়ার ৩ লক্ষণ দেখা দেয় হাতে, এই তিন ঘরোয়া পানীয় খেয়ে কমান

হাই কোলেস্টেরলের ধমনীকে ব্লক করে দেয়। হার্টে রক্ত ​​​​সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ কারণে হাই ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস ছাড়াও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বেশি ভাজা খাবার খেলে শরীরে বাড়ে কোলেস্টেরল। এই তেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুব বেশি থাকে। যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল তৈরি করে।

কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণ হাতে।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 06 Sep 2022,
  • अपडेटेड 2:19 PM IST
  • কোলেস্টেরল থেকে হার্টের সমস্যা হয়।
  • হাতে কয়েকটি উপসর্গ দেখেই বুঝতে পারবেন কোলেস্টেরল সমস্যা বেড়েছে।

 আধুনিক জীবনযাপন ও ব্যস্ততার কারণে মানুষের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন হয়েছে। এখন ঘরে খাবার তৈরির সময় নেই। অগত্যা বাইরে খেতে হচ্ছে। এর সঙ্গে ছুটির দিনে রেস্তরাঁয় খানাপিনাও রয়েছে। কমেছে শারীরিক কসরত। এর ফলে মানুষ প্রতিনিয়ত নতুন নতুন রোগের শিকার হচ্ছে। বাইরের খাবার, নরম পানীয় শুধু উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগই, শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণও বাড়িয়ে দেয়। কীভাবে বুঝবেন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে- 

হাই কোলেস্টেরলের ধমনীকে ব্লক করে দেয়। হার্টে রক্ত ​​​​সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ কারণে হাই ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস ছাড়াও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বেশি ভাজা খাবার খেলে শরীরে বাড়ে কোলেস্টেরল। এই তেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুব বেশি থাকে। যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল তৈরি করে। হাই কোলেস্টেরল হয়েছে কিনা তা জানার জন্য লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা হয়। তবে কোলেস্টেরল আগাম জানিয়ে দেয়। সেই সব উপসর্গ ধরা দেয় হাতে। যা দেখে বুঝতে পারবেন কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক কতটা। 

হাই কোলেস্টেরলের কারণে হৃৎপিণ্ড সঠিকভাবে রক্ত ​​সঞ্চালন করতে পারে না. এ কারণে হাতে কম রক্ত ​​সরবরাহ হয়। শুরু হয় হাত ব্যথা।  হাতে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করলে একেবারেই উপেক্ষা করবেন না।

রক্তনালীতে রক্তের সরবরাহ কমে যাওয়ায় হাতে ব্যথার পাশাপাশি ঝিনঝিন করতে থাকে। হাত ঝিনঝিন করলে অবিলম্বে সতর্ক হতে হবে। পরীক্ষা করাতে হবে কোলেস্টেরলের মাত্রা।

হাতে রক্ত ​​সরবরাহ ঠিকমতো হলে নখের রং হালকা লাল বা গোলাপি হয়, কিন্তু কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে নখের পাশাপাশি ত্বকের রংও বদলাতে শুরু করে। নখের রং যদি বদলে যায় তাহলেও অবহেলা করবেন না।

কোলেস্টেরলকে বশে রাখতে তিন পানীয় খেতে পারেন। রইল সেগুলির হদিশ-  

টমেটোর রস- শরীর সুস্থ রাখতে টমেটো রস অত্যন্ত উপকারী। কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে রোজের পাতে রাখুন। টমেটোর লাইকোপেন উপাদান লিপিডের মাত্রা বাড়াতে সক্ষম।  খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএলের পরিমাণও কমিয়ে দেয়। এতে আছে ফাইবার এবং নিয়াসিন, যা কোলেস্টেরলকে বশে রাখে। রোজ এক গ্লাস করে টমেটোর রস খেলে কোলেস্টেরল থাকবে নিয়ন্ত্রণে। 

Advertisement

গ্রিন টি- ওজন কমাতে অনেকে গ্রিন টি খান। কিন্তু এটা হয়তো জানেন না গ্রিন টি কোলেস্টেরল সমস্যারও প্রতিকার। এতে থাকা ক্যাটাচিন এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। একটি গবেষণা বলছে,রোজ গ্রিন টি খেলে খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএলের মাত্রা ১৪ শতাংশ কমে যায়।  

ওটসের শরবত- ওজন কমাতে অনেকে ওট্‌স খান। তবে শুধু ওজন নয়, কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে ওটস। এতে রয়েছে  বিটাগ্লুক্যানস, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। রোজ খেতে পারে ওট‌সের শরবত। সয়া দুধ দিয়ে বানাতে পারেন এই পদ। 

আরও পড়ুন- বয়স রাখে নিয়ন্ত্রণে, শক্ত করে পেশী, জানুন শাঁখ বাজালে কী কী উপকার?

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement