Insulin plant: সুগার রোগীদের খাবার ও পানীয়ের বিশেষ যত্ন নিতে হয়। কারণ খাবারে অবহেলা ডায়াবেটিসের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই যাদের বাড়িতে সুগারের রোগী আছে, তাদের খাবারের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। প্রসঙ্গত ডায়াবেটিসে ইনসুলিনের ঘাটতি থাকে। যার কারণে শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। ইনসুলিন প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে এই গাছের পাতা চিবিয়ে খেলে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বজায় থাকে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এর গুরুত্ব সম্পর্কে।
ইনসুলিন গাছের পাতার উপকারিতা
ইনসুলিন গাছে করসোলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা কাশি, সর্দি, সংক্রমণ, ফুসফুস এবং হাঁপানির মতো রোগে উপকারী। ডায়াবেটিস রোগী যদি অল্প অল্র গ্যাপে ৬ থেকে ৭ বার খাবার খান, তাহলে শরীরে ইনসুলিন বারবার তৈরি হবে। অর্থাৎ সুগারের রোগীর জন্য অল্প গ্যাপে খাওয়া উপকারী।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ইনসুলিন গাছের পাতা একমাস প্রতিদিন নিয়ম করে চিবিয়ে খেলে সুগারের ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়। চূরণ আকারেও আপনি এটি খেতে পারেন। আপনাকে যা করতে হবে তা হল শুকনো পাতা পিষে গুঁড়ো বা পাউডার তৈরি করুন। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এই উদ্ভিদে প্রোটিন, টেরপেনয়েড, ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, আয়রন, বি-ক্যারোটিন, কোরোসোলিক অ্যাসিড সহ অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা সুগারের প্রতিষেধক হিসেবে প্রমাণিত হয়।
বিনস, ওটস, ছোলা, সিরিয়াল, দই এবং টোনড মিল্ক, আঁশযুক্ত সবজি যেমন মটর, ডাল, বাঁধাকপি, ঢ্যাঁড়স, পালং শাক, ডাল, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডিক তেল, পেঁপে, আপেল, ফলের মধ্যে কমলা ও পেয়ারা বেশি উপকারী।
Disclaimer: পরামর্শ সহ এই লেখা শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে। এটা কোনোভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। আজতক বাংলা এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।