Advertisement

Mango in Pregnancy: গর্ভাবস্থায় আম খাওয়া ঝুঁকির কারণ হয় না তো? জানুন

গর্ভাবস্থায়, মহিলাদের খাবার নিয়ে বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। তাদের এমন কিছু স্পর্শ করা এড়ানো উচিত যা তাদের গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। গর্ভবতী মহিলারা সব ধরনের ফল খেতে পারেন। কিন্তু এই সময়ে যেহেতু গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই বেশিরভাগ মহিলাকেই আম থেকে দূরত্ব তৈরি করতে দেখা যায়।

প্রতীকী ছবি (সংগৃহীত)প্রতীকী ছবি (সংগৃহীত)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Jun 2023,
  • अपडेटेड 12:11 PM IST
  • আমে শুধু ভিটামিন সি-ই নেই, ভিটামিন এ-ও যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায়
  • জন্মের সময় ভিটামিন এ-এর ঘাটতি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়
  • আমে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়

Mango in Pregnancy: গর্ভাবস্থায়, মহিলাদের খাবার নিয়ে বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। তাদের এমন কিছু স্পর্শ করা এড়ানো উচিত যা তাদের গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। গর্ভবতী মহিলারা সব ধরনের ফল খেতে পারেন। কিন্তু এই সময়ে যেহেতু গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই বেশিরভাগ মহিলাকেই আম থেকে দূরত্ব তৈরি করতে দেখা যায়। প্রশ্ন উঠেছে গর্ভাবস্থায় মহিলাদের আম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত কী না?

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, গর্ভবতী মহিলারা আম খেতে পারেন, তবে অতিরিক্ত খাওয়া এড়ানো উচিত। আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এক কাপ আমের টুকরাতে এত বেশি ভিটামিন সি থাকে যে আপনার একদিনের ভিটামিন সি এর চাহিদা সহজেই পূরণ করা যায়। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং শিশুদের দাঁত ও হাড়ের বিকাশে কাজ করে।

শিশুর বিকাশে সহায়ক
আমে শুধু ভিটামিন সি-ই নেই, ভিটামিন এ-ও যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যায়। জন্মের সময় ভিটামিন এ-এর ঘাটতি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয় এবং ডায়ারিয়ার পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ হতে পারে। আমে অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং শক্তির একটি ভাল উত্স হিসাবে বিবেচিত হয়।

আম অনেক রোগ থেকে বাঁচাতে পারে
মহিলারা নির্দ্বিধায় গর্ভাবস্থায় আম খেতে পারেন। কারণ এটি রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। ভ্রূণের বিকাশ ভাল হয়। তরল ভারসাম্য বজায় রাখা হয় এবং প্রিক্ল্যাম্পসিয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়। গর্ভবতী মহিলাদের আম খাওয়ার সময় একটি বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন। এটি শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করুন। কারণ বেশি খেলে ডায়রিয়া ও ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ও ওজন বৃদ্ধির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

Read more!
Advertisement
Advertisement