Advertisement

Marburg Virus: দ্রুত ছড়াচ্ছে মারবার্গ ভাইরাস, মৃত্যুর হার ৮৮%; চিনুন এর উপসর্গগুলি়

Marburg Virus: এই ভাইরাসে আক্রান্তের মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশ। এই ভাইরাস ইবোলা ভাইরাসের পরিবারভুক্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) আরও জানিয়েছে যে, ৯ জনের মৃত্যু হওয়া ছাড়াও ১৬ জনের শরীরে এই ভাইরাসের উপসর্গ ধরা পড়েছে।

এই ভাইরাসে আক্রান্তের মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশ। এই ভাইরাস ইবোলা ভাইরাসের পরিবারভুক্ত।
  • এই ভাইরাসে আক্রান্তের মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশ।
  • এই ভাইরাস ইবোলা ভাইরাসের পরিবারভুক্ত।
  • ৯ জনের মৃত্যু হওয়া ছাড়াও ১৬ জনের শরীরে এই ভাইরাসের উপসর্গ ধরা পড়েছে।

Marburg Virus: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) পর্যবেক্ষণে গিনিতে মারবার্গ ভাইরাসের (Marburg Virus) প্রথম প্রাদুর্ভাবের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ডাব্লুএইচও জানিয়েছে যে, ইবোলার সঙ্গে সম্পর্কিত এই ভাইরাসের কারণে সে দেশে এখন পর্যন্ত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) নিরক্ষীয় গিনির নমুনা সেনেগালের একটি ল্যাবে পাঠানো হলে মারবার্গ ভাইরাসের (Marburg Virus) প্রাদুর্ভাবের বিষয়টি নিশ্চিত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) আরও জানিয়েছে যে, ৯ জনের মৃত্যু হওয়া ছাড়াও ১৬ জনের শরীরে এই ভাইরাসের উপসর্গ ধরা পড়েছে যার মধ্যে জ্বর, দুর্বলতা, ডায়রিয়া এবং বমির মতো লক্ষণগুলি রয়েছে। মারবার্গ একটি অত্যন্ত সংক্রামক ভাইরাস। আফ্রিকায় ডব্লিউএইচওর রিজিওন্যাল ডিরেক্টর ডাঃ মাতশিদিসো মোয়েতি বলেছেন, “গিনিতে জরুরি ভিত্তিতে পরীক্ষা বাড়ানো হচ্ছে যাতে আমরা আরও বেশি জীবন বাঁচাতে পারি এবং ভাইরাসের বিস্তার বন্ধ করতে পারি।” বিশেষজ্ঞদের মতে, মারবার্গ একটি অত্যন্ত মারাত্মক ভাইরাস যা হেমোরেজিক ফিভারের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্তের মৃত্যুর হার ৮৮ শতাংশ। এই ভাইরাস ইবোলা ভাইরাসের পরিবারভুক্ত।

মারবার্গ ভাইরাসের লক্ষণগুলি কী কী?
মারবার্গ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রচণ্ড জ্বর এবং তীব্র মাথাব্যথা রোগীকে নাজেহাল করে তোলে। অনেক রোগীর মধ্যে ৭ দিনের মধ্যে মাথাব্যথা, জ্বরের পাশাপাশি রক্তক্ষরণের মতো গুরুতর লক্ষণও প্রকাশ পেতে শুরু করে।

মারবার্গ ভাইরাস কীভাবে ছড়ায়?
ইবোলার মতো, মারবার্গও বাদুড় থেকেই সংক্রমিত হয় এবং সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এই বিরল ভাইরাসটি ১৯৬৭ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল।

মারবার্গ ভাইরাসের চিকিৎসা বা ভ্যাকসিন আছে কি?
বর্তমানে এই ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য কোনও ভ্যাকসিন বা চিকিৎসা নেই। তবে, শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি উপসর্গগুলির চিকিৎসা করে স্বাস্থ্যের উন্নতির চেষ্টা করছেন চিকিৎসকরা।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement