Advertisement

Malaria Dengue Typhoid Symptoms: জ্বর? ম্যালেরিয়া-ডেঙ্গি-টাইফয়েডের লক্ষণ চিনুন

বর্ষা প্রচণ্ড গরমের পরে স্বস্তি নিয়ে আসে। তবে এই সময় অনেক ধরনের রোগও হয়। এই সময়, সাধারণ জ্বর এর পাশাপাশি ডেঙ্গি (Dengue), ম্যালেরিয়া (Malaria) ও টাইফয়েড-এর (Typhoid) মতো রোগ হচ্ছে। প্রায়শই এই রোগগুলির মধ্যে বিভ্রান্ত হন, কীভাবে সাধারণ জ্বর এবং ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি এবং টাইফয়েডের মধ্যে পার্থক্য করা যায়। তবে এই সময় জ্বর হলেই, সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গি হলে তা মারাত্মক হতে পারে। কোনও কোনও সময়, তা প্রাণঘাতীও হয়ে যেতে পারে। 

ম্যালেরিয়া-ডেঙ্গি কীভাবে বুঝবেন?
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 21 Jul 2023,
  • अपडेटेड 7:38 PM IST

বর্ষা প্রচণ্ড গরমের পরে স্বস্তি নিয়ে আসে। তবে এই সময় অনেক ধরনের রোগও হয়। এই সময়, সাধারণ জ্বর এর পাশাপাশি ডেঙ্গি (Dengue), ম্যালেরিয়া (Malaria) ও টাইফয়েড-এর (Typhoid) মতো রোগ হচ্ছে। প্রায়শই এই রোগগুলির মধ্যে বিভ্রান্ত হন, কীভাবে সাধারণ জ্বর এবং ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি এবং টাইফয়েডের মধ্যে পার্থক্য করা যায়। তবে এই সময় জ্বর হলেই, সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গি হলে তা মারাত্মক হতে পারে। কোনও কোনও সময়, তা প্রাণঘাতীও হয়ে যেতে পারে। 


কোন রোগ কীভাবে বুঝবেন?
ম্যালেরিয়া-
ম্যালেরিয়া হলে মারাত্মক জ্বর হয়। জ্বরের সঙ্গে মাথাব্যথা, ক্লান্তি, পেশিতে ব্যথা ও বমি বমি ভাব দেখা যায়। ম্যালেরিয়া প্রায়শই তীব্র কাঁপুনি ঠান্ডার সাথে থাকে, যা ১৫ মিনিট থেকে এক ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে।


ডেঙ্গি- ডেঙ্গি হলেও জ্বর খুব বেশি হয়। ২ থেকে ৭ দিন অবধি এই জ্বর স্থায়ী হয়। এ ক্ষেত্রেও মাথাব্যথা হয়। চোখকেও প্রভাবিত করে এই ডেঙ্গি। ডেঙ্গিতে প্রায়ই জয়েন্ট এবং পেশীতে তীব্র ব্যথা হয়, যাকে "ব্রেক বোন ফিভার" বলা হয়। ডেঙ্গি হলে ত্বকে ফুসকুড়ি হয়। জ্বর হওয়ার ২ থেকে ৫ দিন পরে এই উপসর্গ দেখা যায়। বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে দেখা যায় এই ফুসকুড়ি।


টাইফয়েড- টাইফয়েড হলে ১০৪ ডিগ্রি জ্বর হতে পারে। পাশাপাশি ক্লান্তি খিদে কমে যাওয়া, ওজন কমে যাওয়া এমন লক্ষণগুলি দেখা যায়। টাইফয়েডের ক্ষেত্রে পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া হতে পারে। টাইফয়েড হলে পেটে এবং বুকে গোলাপী দাগ দেখা যেতে পারে।


এই সমস্ত উপসর্গ দেখা গেলেই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। টেস্ট করান না হলে এই সমস্ত রোগ থেকে মানুষের মৃত্যুও পর্যন্ত হতে পারে। ফলে বছরের এই সময় খুবই সতর্ক থাকতে হয়। বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আরও সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement