Advertisement

Old Age: এই বয়সের পর দ্রুত বুড়ো হওয়া শুরু হয়, জানিয়ে দিলেন বিজ্ঞানীরা

সময় এগোতে থাকে, তবে বার্ধক্যের গতি সব বয়সে একরকম থাকে না। ছোটবেলায় দেহ দ্রুত বেড়ে ওঠে, যৌবনে স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ধীরে ধীরে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। চাইনিজ একাডেমি অফ সায়েন্সেস-এর সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে, ৫০ বছর বয়সের পর শরীরের বার্ধক্য প্রক্রিয়া হঠাৎ করেই দ্রুত গতিতে শুরু হয়।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 30 Jul 2025,
  • अपडेटेड 4:47 PM IST
  • সময় এগোতে থাকে, তবে বার্ধক্যের গতি সব বয়সে একরকম থাকে না।
  • ছোটবেলায় দেহ দ্রুত বেড়ে ওঠে, যৌবনে স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ধীরে ধীরে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে।

সময় এগোতে থাকে, তবে বার্ধক্যের গতি সব বয়সে একরকম থাকে না। ছোটবেলায় দেহ দ্রুত বেড়ে ওঠে, যৌবনে স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ধীরে ধীরে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। চাইনিজ একাডেমি অফ সায়েন্সেস-এর সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে, ৫০ বছর বয়সের পর শরীরের বার্ধক্য প্রক্রিয়া হঠাৎ করেই দ্রুত গতিতে শুরু হয়। সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে রক্তনালীর ওপর, বিশেষ করে শরীরের প্রধান রক্তনালী মহাধমনীর উপর।

গবেষণার জন্য গবেষকরা ১৪ থেকে ৬৮ বছর বয়সী ৭৬ জন মানুষের শরীর থেকে অঙ্গ ও টিস্যুর নমুনা সংগ্রহ করেন, যারা মাথায় গুরুতর আঘাতের কারণে মারা গিয়েছিলেন। হৃদপিণ্ড, লিভার, পেশি, ত্বক, রক্ত সহ একাধিক অঙ্গের প্রোটিন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে ৪৮টি নির্দিষ্ট প্রোটিন বাড়তে শুরু করে, যেগুলি হৃদরোগ, ফ্যাটি লিভার, ফাইব্রোসিস ও ক্যান্সারের মতো রোগের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।

গবেষণা বলছে, সবচেয়ে বড় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে। এই সময় অগ্ন্যাশয় ও প্লীহা-সহ অনেক অঙ্গেই উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এই গবেষণা ভবিষ্যতে এমন ওষুধ তৈরি করতে সাহায্য করবে, যা বার্ধক্যজনিত রোগ প্রতিরোধে কার্যকর হতে পারে। পাশাপাশি, কোন বয়সে শরীরের কোন অঙ্গ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তা আগেভাগে বোঝা গেলে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসাও সহজ হবে।
 

 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement