Advertisement

Raisins Benefits : ঘুম থেকে রোজ খান ২টো কিশমিশ! উপকার পাবেন ম্যাজিকের মতো

Raisins Benefits : কিশমিশ খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন যে কিশমিশ খেলে ওজনও কমে। যাঁরা কিসমিস খান, তাঁদের রক্তশূন্যতা হয় না এবং তাঁদের দুর্বলতা, ক্লান্তির মতো সমস্যা মোকাবেলা করতে হয় না। কিশমিশ খেলে রক্ত ​​তৈরি হয়।

কিশমিশ। ফাইল ছবিকিশমিশ। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 23 Feb 2022,
  • अपडेटेड 8:22 PM IST
  • ঘুম থেকে রোজ খান ২টো কিশমিশ
  • উপকার পাবেন ম্যাজিকের মতো
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Raisins Benefits : হজমের সমস্যা থেকে স্থূলতা, নিয়মতি কিশমিশ খেলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যাঁরা শুকনো ফল খান, তাঁদের কাছে কিশমিশের স্বাদ খুবই পছন্দ। কিশমিশের জনপ্রিয়তার একটি বড় কারণ হল অন্যান্য শুকনো ফলের তুলনায় এগুলো সস্তা। যদিও কিশমিশ খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন যে কিশমিশ খেলে ওজনও কমে। যাঁরা কিসমিস খান, তাঁদের রক্তশূন্যতা হয় না এবং তাঁদের দুর্বলতা, ক্লান্তির মতো সমস্যা মোকাবেলা করতে হয় না। কিশমিশ খেলে রক্ত ​​তৈরি হয়। এর নিয়মিত সেবনে কফ ও পিত্তের সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়। এছাড়া এটি ওজন কমাতেও সহায়ক।

কিশমিশে উপস্থিত চিনি সহজে হজম হয়। যার ফলে শরীরে সঙ্গে সঙ্গে শক্তি পাওয়া যায়। এতে কোলেস্টেরল থাকে না। এ কারণে এটি হৃদরোগীদের জন্যও ভালো। প্রতিদিন কিশমিশ খেলে হজমও ঠিক থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে কাজ করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয়টি কিসমিস খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রাতে কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খেয়ে নিন। কিশমিশ ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি চিনির প্রাকৃতিক বিকল্প।

কিশমিশের উপকারিতা

আরও পড়ুন

যাঁরা কিশমিশ খান তাঁদের স্থূলতার অভিযোগ নেই। যারা মিষ্টি খান তাঁরা প্রায়ই স্থূলতার অভিযোগ করেন। এমন অবস্থায় প্রাকৃতিক এই চিনি খেলে স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যও বজায় থাকে। কিশমিশ শরীরের পিএইচ লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়ক। ফলে কিশমিশের মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ। পেটে সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন কিশমিশ খেলে অনেক উপকার পান। জলে ভিজিয়ে সকালে কিশমিশ খেলে হজমে সমস্যা মেটানো থেকে মেদও ঝড়িয়ে দেয়। তবে কোনও কিছু অতিরিক্ত খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া জরুরি। কারণ যে কোনও খাবারের উপকারের পাশাপাশি রয়েছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement