Advertisement

Bhoger Mangso: নবমীতে মায়ের ভোগে থাকে নিরামিষ পাঁঠা, সিক্রেট রেসিপি সুদীপার

Bhoger Mangso: প্রতি বছরই অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় ও সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির পুজো ঘিরে বেশ হইচই হয়। অগ্নিদেব-সুদীপার পুজোতে টলিউডের একাধিক তারকাদের দেখা যায়। চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজোয় মায়ের সাজে যেমন বৈচিত্র আছে, তেমনই পুজোর ভোগেও কিন্তু বেশ চমক থাকে প্রতি বারেই।

নিরামিষ পাঁঠার মাংসের রেসিপিনিরামিষ পাঁঠার মাংসের রেসিপি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Sep 2025,
  • अपडेटेड 5:19 PM IST
  • সুদীপা জানান, এই নিরামিষ মাংস বছরে একবারই হয়, পুজো ছাড়া আর কোনও সময় বাড়িতে এটা হয় না।

প্রতি বছরই অগ্নিদেব চট্টোপাধ্যায় ও সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির পুজো ঘিরে বেশ হইচই হয়। অগ্নিদেব-সুদীপার পুজোতে টলিউডের একাধিক তারকাদের দেখা যায়। চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজোয় মায়ের সাজে যেমন বৈচিত্র আছে, তেমনই পুজোর ভোগেও কিন্তু বেশ চমক থাকে প্রতি বারেই। সুদীপার বাড়ির পুজোতে অন্নভোগ দেওয়া হয় মাকে। নবমীর ভোগে দেওয়া হয় নিরামিষ পাঁঠার মাংস। আর সেই মাংসের সিক্রেট রেসিপি দিলেন চ্যাটার্জি পরিবারের বউ সুদীপা চট্টোপাধ্যায়। 

নিরামিষ মাংসের রেসিপি
সুদীপা জানান, এই নিরামিষ মাংস বছরে একবারই হয়, পুজো ছাড়া আর কোনও সময় বাড়িতে এটা হয় না। আসলে যে কোনও ভোগের স্বাদ যেটা পুজোর সময় পাওয়া যায়, তা সারা বছর পাওয়া যায় না। এর কারণ হল যখন ভোগ নিবেদন করা হয় তখন মাকে শাড়ি দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। তখন ওই ঘি ও সর্ষের তেলের সঙ্গে ধূপ-ধুনোর কেমিক্যাল রিয়াকশন হয় ভোগে, সেটাতে পুরো খাবারটা স্মোকড হয়ে যায়। সেই স্মোক ফ্লেভারটা কোনওদিনই বাড়িতে নিয়ে আসা সম্ভব নয়। ধূপ-ধুনোর গন্ধেই ওই স্বাদটা হয়, তাই নিরামিষ মাংসও খেতে অপূর্ব হয়। 

উপকরণ
কচি পাঁঠার মাংস
কাঁচা হলুদ বাটা
আদা বাটা
জিরে বাটা
টক দই
গোলমরিচ বাটা
ঘি
চিনি
নুন
গোবিন্দভোগ চাল বাটা

পদ্ধতি
কচি পাঁঠার মাংসে কাঁচা হলুদ বাটা, নুন, সর্ষের তেল ও টক দই মাখিয়ে রেখে দেওয়া হয় ঘণ্টাখানেক। ঘিয়ের মধ্যে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, গোটা জিরে, গোটা গরম মশলা ফোঁড়ন দেওয়ার পর আদা বাটা-জিরে বাটা দেওয়া হয়। এটা দেওয়ার পর নাড়াচাড়া করে গোলমরিচ বাটা দিতে হবে। এরপর অল্প একটু চিনি ও ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে দেওয়ার পর কষিয়ে নিতে হবে। এরপর কষতে কষতে যখন তেল ছেড়ে আসবে তখন গরম জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে দিতে হবে। নামানোর আগে ঘি ও গোবিন্দভোগ চাল বাটা দিয়ে দিতে হবে। এটাই গ্রেভিটাকে অন্য মাত্রা দেবে। ভোগের মাংসে যেহেতু পেঁয়াজ, রসুন কিছুই ব্যবহার করা হয় না, তাই মাংসের গন্ধ দূর করার জন্য সুগন্ধি হিসাবে গোবিন্দভোগ চাল বাটা ব্যবহার করা হয়। এতে মাংসের ঝোলটাও বেশ গাঢ় আর রগরগে হয়।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement