Advertisement

Reels Causes Severe Eye Diseases: টানা রিল দেখার অভ্যাসে অন্ধত্বের ঝুঁকি, সতর্ক করলেন চিকিৎসকরা, চোখ বাঁচাতে কী করবেন? 

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত রিল দেখার ফলে মানুষের চোখের স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এবং শিশুদের মধ্যে মায়োপিয়া, শুষ্ক চোখের সমস্যা ও দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টি ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ছে।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 02 Apr 2025,
  • अपडेटेड 12:45 PM IST
  • সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত রিল দেখার ফলে মানুষের চোখের স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।
  • বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এবং শিশুদের মধ্যে মায়োপিয়া, শুষ্ক চোখের সমস্যা ও দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টি ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ছে।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত রিল দেখার ফলে মানুষের চোখের স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এবং শিশুদের মধ্যে মায়োপিয়া, শুষ্ক চোখের সমস্যা ও দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টি ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ছে।

মঙ্গলবার দিল্লির যশোভূমি-ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত এশিয়া প্যাসিফিক একাডেমি অফ অফথালমোলজি এবং অল ইন্ডিয়া অফথালমোলজিক্যাল সোসাইটির সভায় চক্ষু বিশেষজ্ঞরা এই উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করেন। সভায় বিশেষজ্ঞরা জানান, রিল দেখার সময় চোখের পলক ফেলার হার প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যায়, যা শুষ্ক চোখের সমস্যা এবং অ্যামোকমেডেশন স্প্যামের কারণ হতে পারে।

চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডঃ ললিত ভার্মা বলেন, "ঘন্টার পর ঘন্টা স্ক্রিনের সামনে থাকার কারণে ডিজিটাল আই স্ট্রেন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। তরুণদের মধ্যে চোখের চাপ, ঝাপসা দৃষ্টি এবং মাথাব্যথার সমস্যা বাড়ছে।"

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ অদূরদর্শিতার সমস্যায় ভুগবে, যা অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ হতে পারে। AIOS-এর সভাপতি ডঃ সমর বসাক সতর্ক করে বলেন, "মানুষ রিলের প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পড়ছে যে তারা বাস্তব জীবনের মিথস্ক্রিয়া এড়িয়ে চলছে, যা সামাজিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।"

চক্ষু বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, চোখের ক্ষতি এড়াতে ২০-২০-২০ নিয়ম মেনে চলা উচিত। অর্থাৎ প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরের কিছুতে দৃষ্টি নিবদ্ধ করা জরুরি। পাশাপাশি, স্ক্রিনের সামনে থাকার সময় ঘন ঘন পলক ফেলা ও পর্যাপ্ত চোখের বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন তারা।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement