Advertisement

Shutki Maach Side Effects: তেল- মশলা দিয়ে কষিয়ে শুঁটকি খাচ্ছেন? জানুন কাদের এই মাছ ক্ষতিকারক

Shutki Maach Side Effects: শুঁটকি মাছের জনপ্রিয়তা একেবারে অন্য মাত্রায়। বিশেষত পূর্ববঙ্গীয়দের এই মাছ খুবই প্রিয়। এই মাছের অনেক উপকারিতা থাকলেও, কিছু মানুষের একেবারেই খাওয়া উচিত না।

শুঁটকি মাছের অপকারিতা (ছবি সৌজন্য: ফেসবুক)শুঁটকি মাছের অপকারিতা (ছবি সৌজন্য: ফেসবুক)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 Apr 2023,
  • अपडेटेड 4:31 PM IST

ইলিশ, রুই, কাতলা, ভেটকি, পাবদা, পারশে, চিতল, কই, বাটা, মৌরলা ইত্যাধি ছোট- বড় টাটকা মাছ (Fish) বাজার থেকে কেনার জন্য ভিড় জমে সকাল - সন্ধ্যে। মাছের প্রতি বাঙালির ভালোবাসার কথা প্রায় সকলের জানা। চিকিৎসকেরা বলেন, টাটকা মাছ না খেলের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। তবে শুঁটকি মাছের (Shutki Maach)  জনপ্রিয়তা একেবারে অন্য মাত্রায়। বিশেষত পূর্ববঙ্গীয়দের এই মাছ খুবই প্রিয়। 

সাধারণত রুপচাঁদা, লইট্টা, ছোট চিংড়ি, গজার, পুঁটি, কাঁচকি ইত্যাদি মাছ শুকিয়ে শুঁটকি (Dry Fish) তৈরি করা হয়। শুঁটকি মাছের বিশ্রি গন্ধ, তাই তেল- মশলা দিয়ে কষিয়ে রান্না করতে হয়। অনেকেই এই গন্ধ সহ্য করতে পারেন না, তবে ভুলেও তাকান না এই মাছের দিকে। আবার অনেকের প্রিয় মাছের তালিকায় একেবারে প্রথমে থাকে শুঁটকি মাছ। এই মাছের অনেক উপকারিতা থাকলেও, কিছু মানুষের একেবারেই খাওয়া উচিত না। জানুন কারা খাবেন না শুঁটকি মাছ। 

 

আরও পড়ুন

কারা খাবেন না? 

* শুঁটকি মাছ প্রচুর তেল- মশলা দিয়ে রাঁধতে হয়। তাই যাদের গ্যাস- অম্বলের সমস্যা থাকে, তাদের এই মাছ এড়িয়ে চলাই ভাল। 

* উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল থাকে শুঁটকিতে। তাই যাদের দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি, তারা এই মাছ খেলে ক্ষতি হতে পারে।

* শুঁটকি সংরক্ষণ করে প্রক্রিয়াজাত করার সময় অনেক লবণ ব্যবহার করা হয়। লবণ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এই খাবার এড়িয়ে চলুন।

 

*  বাতের ব্যথা থাকলে শুঁটকি না খাওয়া ভাল। এতে ব্যথা বাড়তে পারে।

* পিত্তথলি বা গলব্লাডারে পাথর হলে, কিংবা কিডনির সমস্যা থাকলে বা অন্য কোনও শারীরিক জটিলতা থাকলে, এই মাছ খাওয়া উচিত নয়। এতে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। 

Advertisement

* হার্টের সমস্যা থাকলেও শুঁটকি এড়িয়ে চলুন।

* শুঁটকি সংরক্ষণে অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। এসব কীটনাশক দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই রান্নার আগে উষ্ণ গরম জলে ধুয়ে নিয়ে, তারপর রান্না করা ভাল। এতে ক্ষতিকর কীটনাশক ও জীবাণুর কার্যকারিতা কমে যায়।

 

 

কীভাবে মাছ শুকানো হয়? 

সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকলে তাজা মাছ সহজেই পচে যায়। খাদ্য সংরক্ষণের এক প্রাচীন পদ্ধতি হল খাদ্য শুকানো। মাছকে কড়া রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ তেমনই একটি পদ্ধতি। মাছ রোদে রাখা হয় জল অপসারণের জন্য। এর ফলে এই মাছে কোনও জীবাণু জন্মাতে পারে না। মাছকে এভাবে সংরক্ষণ করার জন্য শুকানো, ধোঁয়ার ব্যবহার এবং লবণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। তবে সবচেয়ে পুরনো এবং সহজ পদ্ধতি হল মাছকে বাতাস ও রোদে শুকানো। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement