Advertisement

Sleep On Floor: তীব্র গরমে বিছানা অসহ্য, আরামের ঘুম মেঝেতে, উপকার না ক্ষতি?

Sleep in Floor: টাকফাটা গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। বাইরে তো নয়ই, বাড়ির ভেতরেও শান্তি মিলছে না। সকলের বাড়িতে এসি নেই। ফলে ভরসা রাখতে হচ্ছে ফ্যানের ওপরই। কিন্তু ফ্যানের হাওয়াও কিছুক্ষণের মধ্যে গরম হয়ে যাচ্ছে। বিছানাও যেন আগুনের গোলা। তাই বাধ্য হয়ে অনেকেই মাটিয়ে ঘুমোচ্ছেন। মেঝের উপর বালিশ দিয়ে দিব্যি ঘুমিয়ে যান।

মেঝেতে ঘুম ভাল না খারাপ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 26 Apr 2024,
  • अपडेटेड 6:00 PM IST
  • বিছানাও যেন আগুনের গোলা। তাই বাধ্য হয়ে অনেকেই মাটিতে ঘুমোচ্ছেন।

টাকফাটা গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। বাইরে তো নয়ই, বাড়ির ভেতরেও শান্তি মিলছে না। সকলের বাড়িতে এসি নেই। ফলে ভরসা রাখতে হচ্ছে ফ্যানের ওপরই। কিন্তু ফ্যানের হাওয়াও কিছুক্ষণের মধ্যে গরম হয়ে যাচ্ছে। বিছানাও যেন আগুনের গোলা। তাই বাধ্য হয়ে অনেকেই মাটিতে ঘুমোচ্ছেন।  মেঝের উপর বালিশ দিয়ে দিব্যি ঘুমিয়ে যান। মেঝের ঠান্ডায় একটু হলেও শরীর জুড়ায়। অনেকেই পুরো গরমকালটাই মাটিতে শুয়ে কাটিয়ে দেন। কিন্তু এতে কি উপকার হয় নাকি ক্ষতি হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক মেঝেতে ঘুমালে শরীরে কী ঘটে। 

পিঠে ব্যথা কমে
মেঝেতে ঘুমালে মেরুদণ্ড ভালভাবে সোজা হয়ে থাকে। এর ফলে যাদের পিঠে ব্যথার মতো সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে উপকার মিলতে পারে। কারণ মেরুদণ্ড সোজা হয়ে থাকলে পিঠে আরাম পাওয়া যায় আর সমস্যাও অনেকটা কমে আসে। সেইসঙ্গে এই অভ্যাসের ফলে কমতে পারে কোমরের ব্যথাও। তাই মেঝেতে ঘুমানোকে মোটেই ক্ষতিকর অভ্যাস বলা যাচ্ছে না।

ঘুমের সমস্যা দূর হয়
গরমের সময়ে অনেকেই অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন। গরমের ফলে বারবার ঘুম ভেঙে যেতে পারে বা ভালভাবে ঘুম নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে মেঝেতে ঘুমালে আরামে ঘুমানো সম্ভব। ফলে অনিদ্রা বা ঘুম না হওয়ার সমস্যা অনেকটাই দূর হয়। তাই গরমের সময়ে আপনি মেঝেতে ঘুমাতেই পারেন।

ঘাড়ে ব্যথা কমে
ঘুমের সময় ঘাড় সোজা করে না রাখলে ঘাড় ও পিঠে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ করে আপনি যদি আকাবাঁকা হয়ে ঘুমান তাহলে ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। তবে মেঝেতে ঘুমালে এ ধরনের এই সমস্যা এড়ানো যায়। কারণ এক্ষেত্রে ঘাড় সোজা রাখা সহজ হয়। 

রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়
শরীর সুস্থ রাখার জন্য রক্ত সঞ্চালন ভালো হওয়া জরুরি। আপনি যদি মেঝে বা শক্ত জায়গায় ঘুমান তাহলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে। তাই মেঝেতে ঘুমালে এমন উপকার পাওয়া যাবে। তবে আপনার যদি ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যা থাকে, তাহলে মেঝেতে না ঘুমানোই ভালো। আবার অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে সেক্ষেত্রে মেঝে ভালোভাবে পরিষ্কার করে তারপরই ঘুমাবেন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement