Advertisement

Low Blood Sodium: শরীরে সোডিয়ামের ঘাটতি বিপজ্জনক; অবহেলা নয় এই ৫ লক্ষণকে

Hyponatremia, Low Blood Sodium: প্রতিটি ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদানের মতোই গুরুত্বপূর্ণ সোডিয়াম। রক্তে কম পরিমাণে সোডিয়ামের উপস্থিতি অর্থাৎ হাইপোনেট্রেমিয়া সমস্যা সৃষ্টি করে। এর থেকে নানা সমস্যা দেখা দেয়। চলুন সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...

রক্তে কম পরিমাণে সোডিয়ামের উপস্থিতি অর্থাৎ হাইপোনেট্রেমিয়া সমস্যা সৃষ্টি করে।রক্তে কম পরিমাণে সোডিয়ামের উপস্থিতি অর্থাৎ হাইপোনেট্রেমিয়া সমস্যা সৃষ্টি করে।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 23 Feb 2023,
  • अपडेटेड 7:54 PM IST
  • প্রতিটি ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।
  • ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদানের মতোই গুরুত্বপূর্ণ সোডিয়াম।
  • রক্তে কম পরিমাণে সোডিয়ামের উপস্থিতি অর্থাৎ হাইপোনেট্রেমিয়া সমস্যা সৃষ্টি করে।

Hyponatremia, Low Blood Sodium: প্রতিটি ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। এমন পরিস্থিতিতে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদানের মতোই গুরুত্বপূর্ণ সোডিয়াম। আসলে সোডিয়াম যা বেশির ভাগ লবণে পাওয়া যায়, এর ঘাটতি শরীরে রক্তে কম পরিমাণে সোডিয়ামের উপস্থিতি অর্থাৎ হাইপোনেট্রেমিয়া সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি ঘটে যখন আপনার রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে কম থাকে বা আপনার শরীরে খুব বেশি জল থাকে। যেমন, হাইপোনাট্রেমিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে অলসতা এবং বিভ্রান্তি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এর পাশাপাশি শরীরে সোডিয়ামের ঘাটতির আরও অনেক লক্ষণ দেখা যায়। চলুন সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক...

দুর্বলতা এবং ক্লান্তি:
সোডিয়াম একটি ইলেক্ট্রোলাইট যা শরীরে জল ও অন্যান্য পদার্থের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম হয়ে যায়, তখন এটি হাইপোনাট্রেমিয়ার দিকে পরিচালিত করে, যার ফলে অলসতা এবং ক্লান্তির মতো উপসর্গ দেখা দেয়।

আরও পড়ুন

অবিরাম মাথাব্যথা:
যখন আপনার শরীরে সোডিয়ামের অভাব হয়, তখন এটি মস্তিষ্কে দুর্বলতা তৈরি করে যা ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবের কারণে হয়। যেন মস্তিষ্কে শক্তির অভাব। এমন পরিস্থিতিতে আপনার ক্রমাগত মাথাব্যথার সমস্যা হতে পারে। 

শরীরে খিঁচুনি:
শরীরে ঝাঁঝালো ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবের লক্ষণ। এটি পেশী ক্র্যাম্প বা পেশী খিঁচুনি সৃষ্টি করে। এ কারণে শরীরে অনবরত শিহরণ দেখা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে যদি এই সমস্যা চলতেই থাকে, তাহলে আপনার খাবারে লবণের পরিমাণ বাড়াতে হবে।

বমি বমি ভাব এবং বমি: 
শরীরে ক্রমাগত ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতির কারণে বমি বমি ভাব ও বমির সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ বাড়ানো প্রয়োজন, যা স্নায়বিক কার্যকলাপকে উৎসাহিত করে এবং বমি বমি ভাব এবং বমি কমাতে সাহায্য করে। 

Advertisement

মৃগীরোগ এবং কম্পন:
মৃগীরোগ এবং কম্পন সোডিয়ামের অভাবের সঙ্গেও যুক্ত হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, সোডিয়াম মস্তিষ্কের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতাকে উৎসাহিত করে এবং এর ঘাটতি এর ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করে, যা মৃগীরোগ এবং কম্পন সৃষ্টি করে। এছাড়াও, হঠাৎ মাথা ঘুরে যাওয়া, ব্ল্যাক আউটের মতো সমস্যাও সৃষ্টি কৃহতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই নিবন্ধে দেওয়া তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞান আর ধারণার জন্য। যে কোনও প্রতিকার বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

Read more!
Advertisement
Advertisement