Vitamin Deficiency in body: মুখের দাগ সৌন্দর্যকে ঢেকে দেয়। এতে আপনার আত্মবিশ্বাসও কমে যায়। আপনি লোকেদের সাথে দেখা করতে লজ্জা পেতে শুরু করেন। আপনি বুঝতে পারেন না কী করবেন, এর পেছনের কারণ কী। কিশোর বয়সে ব্রণ হওয়া সাধারণ কারণ এই সময় শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে, যা প্রথমে মুখের উপর প্রভাব ফেলে, যদিও কিছু সময় পরে তা সেরে যায়। কিন্তু কিছু মানুষের কৈশোর পার হয়েও ব্রণর সমস্যা যায় না। এর মানে হতে পারে আপনি ভালো ডায়েট গ্রহণ করছেন না এবং আপনার শরীরে এই ভিটামিনগুলির ঘাটতি হতে পারে। দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক তাদের নাম।
এই ভিটামিনের অভাবে পিম্পল হয়
ভিটামিন এ (Vitamin A)
এর ঘাটতির কারণে মুখের ত্বকও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভিটামিন এ একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি শরীরে প্রদাহ কমায়। এর ঘাটতি পূরণ করতে টমেটো, কাঁচা লঙ্কা ও গাজর খেতে হবে।
ভিটামিন বি ৩ (Vitamin B3)
ভিটামিন B3 এর অভাবে ত্বকে দাগ এবং ব্রণ হয়। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য ব্রণ নিরাময়ে সাহায্য করে। এটি ত্বকের গ্লো বাড়ানোর পাশাপাশি মুখের ব্রণ প্রতিরোধেও কাজ করে। এটি মুখে জমে থাকা তেলও কমায়।
ভিটামিন ডি (Vitamin D)
ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। এই ভিটামিন মুখের ফোলাভাবও কমায়। এটি ব্রণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন ডি হাড় মজবুত করতেও কাজ করে।
ভিটামিন ই (Vitamin E)
এটি প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই ত্বককে হাইড্রেট করে এবং কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে। যার কারণে মুখে একটা উজ্জ্বলতা দেখা দেয়।
Disclaimer: পরামর্শ সহ এই লেখা শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে। এটা কোনোভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। আজতক বাংলা এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।