Advertisement

Calcium Rich Diet After 30 Years Age: ৩০-র পর থেকে চাই-ই চাই ক্যালসিয়াম, এই ৫ খাবার তাই মাস্ট

হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবারে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম হাড়ের বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় পুষ্টি। পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী ও সুস্থ করে তোলে। ৩০ বছর বয়সের পরে খাবারে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকা উচিত নয়।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 14 Jul 2023,
  • अपडेटेड 6:25 PM IST
  • হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবারে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  • ড়ের বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগের ঝুঁকিও বাড়ে। বয়স বৃদ্ধির প্রভাব শুধু ত্বকেই নয়,পড়ে  শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও। মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের গঠনও দুর্বল হতে থাকে। ৩০ বছর বয়সে হাড় ভঙ্গুর হতে শুরু করে। সেগুলি অল্প আঘাতেই ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বার্ধক্য হাড় সম্পর্কিত রোগ অস্টিওপোরোসিস, স্পন্ডিলাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং বাতের ঝুঁকি বাড়ে। বার্ধক্যজনিত কারণে হাড়ের ব্যথা, এমনকি ওঠা-বসাও কঠিন হয়ে পড়ে।

হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবারে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম। পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্তিশালী ও সুস্থ করে তোলে। ৩০ বছর বয়সের পরে খাবারে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকা উচিত নয়। এই বয়সে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে খাবারে কিছু ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান। অনেকেই দুধ এড়িয়ে চলে। দুধ খেলে পেটে সমস্যা হয়। তবে দুধ ক্যালসিয়ামের একটি দারুণ উৎস। দুধ ছাড়াও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারে। চলুন এমন পাঁচটি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কথা বলি যা আপনার হাড়কে মজবুত করবে।

টোফু- দুধ খাওয়ার সমস্যা থাকলে টোফু খান। টোফু ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস। যা শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে। গ্লুটেন-মুক্ত টোফু হল পুষ্টির ভান্ডার। এটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সয়াবিন-নিরামিষভোজী হলে খাদ্যতালিকায় সয়াবিন অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। সয়াবিন ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর চমৎকার উৎস। যা শরীরকে সুস্থ রাখে। হাড় মজবুত করে। সয়াবিন হাড়ের পুষ্টি জোগায়। যা হাড় ভাঙার ঝুঁকি কমায়। সয়াবিন শরীরের বিকাশে সাহায্য করে।

সবজি- বিভিন্ন ধরনের সবজি ক্যালসিয়ামে পরিপূর্ণ। পালং শাক, বাঁধাকপি, ব্রকলি, ফুলকপির মতো সবজিতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এই সবজি ক্যালসিয়ামের একটি বড় উৎস যা হাড়কে মজবুত করে।

Advertisement

মাছ- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ খান। শরীর সুস্থ থাকবে এবং হাড় মজবুত হবে। সামুদ্রিক চর্বিযুক্ত মাছ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি-এর মতো পুষ্টিতে ভরপুর। এগুলি খেলে হাড়ের ব্যথা ও ফোলাভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ডিম- ডিম এমন একটি সুপার ফুড যা প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর মতো পুষ্টিতে ভরপুর। এই সমস্ত পুষ্টি হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। হাড় মজবুত করতে ডিমের কুসুম খান।
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement