Advertisement

Vastu Tips: ঘরের এই দিকে ওষুধ রাখলে সুস্থ হওয়া মুশকিল, দ্রুত সরিয়ে ফেলুন

Vastu Shastra Medicine Health: ঘরের এই দিকে ওষুধ রাখলে সুস্থ হওয়া খুব কঠিন, তাহলে সরিয়ে ফেলুন। নইলে সাধারণ রোগও সারতে অনেক সময় নেবে। বড় রোগে বিপদ বাড়বে।

ওষুধ রাখার সঠিক দিক জানতে হবে
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 06 Jun 2022,
  • अपडेटेड 8:27 PM IST
  • ঘরের এই দিকে ওষুধ রাখেন?
  • সুস্থ হওয়া খুব কঠিন
  • দ্রুত সরিয়ে ফেলুন এখান থেকে

Vastu Shastra Medicine Health:  জীবনের ভরপুর মজা নেওয়ার আগে মানুষের শরীর এবং স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া উচিত। আপনার শরীর-স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে, তাহলে কোনও মজাই আর আনন্দ বলে মনে হয় না। সাধারণভাবে লোকেরা বাস্তু অনুসারে ঘরের জিনিসপত্র না রাখার কারণে, ছোট ছোট জিনিস এর উপর মনোযোগ না দেওয়ার কারণে বাস্তুদোষ এর খপ্পরে পড়েন এবং বিভিন্ন রকম সমস্যায় তাদের পড়তে হয়।

ভুল জায়গায় ওষুধ রাখলে বিপদ

বাস্তু শাস্ত্র অনুসারে ওষুধ রাখার জায়গার উপর কোনও ব্যক্তির স্বাস্থ্য নির্ভর করে। ভুল জায়গায় ওষুধ রাখলে বিপদ বাড়তে পারে। ঘরে কিছু জিনিস এমন জায়গা রয়েছে, যেখানে ওষুধ রাখলে নেতিবাচক পরিণাম দেখতে পাওয়া যায়। বাস্তু অনুসারে জানুন ঘরের কোন দিকে রাখলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো হবে।

কোন দিকে ওষুধ রাখবেন? 

বাস্তু অনুসারে উত্তর দিকে এবং উত্তর-পূর্বদিকে ওষুধ রাখার জন্য আদর্শ জায়গা। ওষুধ সঠিক ভাবে রাখা গেলে ব্যক্তির স্বাস্থ্য খুব দ্রুত ভাল হয়ে যায় এবং রোগ থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়।

কোন দিকে ভুলেও রাখবেন না?

যেখানে দক্ষিণ-পূর্ব এবং দক্ষিণ দিকে ওষুধ রাখলে তা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বাস্তু অনুসারে যদি ঘরের দক্ষিণ দিকে রাখা যায়, তাহলে পারিবারিক সদস্যরা ছোট ছোট বিষয়ে ওষুধ খেতে বাধ্য হয়। কিন্তু দক্ষিণ দিকে ওষুধ রাখলে ক্ষতি করে।

রান্নাঘরে ওষুধ কখনও নয়

রান্নাঘরে কাজ করার সময় হালকা ছ্যাঁকা, পোড়া বা কেটে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই সময়ে লোকেরা রান্নাঘরে ফাস্টেড বক্স রেখে দেন। কিন্তু বাস্তুশাস্ত্র বলছে রান্নাঘরে কখনও ওষুধ রাখা উচিত নয়। এতে ব্যক্তির স্বাস্থ্যের খুব খারাপ প্রভাব পড়ে। সামান্য কাটা অনেক সময় দগদগে ঘায়ে পরিণত হতে পারে।

Advertisement

দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ওষুধ রাখলে তা ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। মনে করা হয় যে এই দিকে ওষুধ রাখলে তার প্রভাব কমে যায়। যারা নিয়মিত ঔষধ খান, তাদেরও রোগ থেকে সুস্থ হতে অনেক সময় লেগে যায়।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement