Advertisement

Vitamin D Overdose Effect : সাপ্লিমেন্ট খাচ্ছেন? ভিটামিন D-এর ওভারডোজ হলে মারাত্মক, কী হয়?

ভিটামিন ডি সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটির ঘাটতির ফলে ক্যালসিয়ামের উপকার পাওয়া যায় না। তবে এটি প্রত্যেকের সুষম পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মানুষের রক্তে প্রতি মিলিলিটারে ৩০ থেকে ৭০ ন্যানোগ্রাম ভিটামিন ডি থাকা উচিত। 

Vitamin DVitamin D
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 06 Jul 2022,
  • अपडेटेड 4:10 PM IST
  • দেহে ভিটামিন ডি-এর গুরুত্ব অনেক
  • ঘাটতি হলে শরীরে প্রভাব পড়ে
  • ওভারডোজেও হয় ক্ষতি

অনেকের শরীরেই ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি (Vitamin D Deficiency) থাকে। এর এই ঘাটতির বেশকিছু কারণও থাকতে পারে। যেমন সূর্যালোকের সংস্পর্শে না আসা, বা সঠিক খাওয়া দাওয়ার অভাব। যার জেরে মানুষকে ভিটামিন ডি-এর সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। কিন্তু সাপ্লিমেন্ট থেকে পাওয়া ভিটামিন ডি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন, তাই চিকিৎসকরা এটি সঠিক পরিমানে গ্রহণ করার পরামর্শ দেন। 

স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি 
ভিটামিন ডি সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটির ঘাটতির ফলে ক্যালসিয়ামের উপকার পাওয়া যায় না। তবে এটি প্রত্যেকের সুষম পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মানুষের রক্তে প্রতি মিলিলিটারে ৩০ থেকে ৭০ ন্যানোগ্রাম ভিটামিন ডি থাকা উচিত। 

এই পরিস্থিতিতে, যদি রক্তে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ প্রতি মিলিলিটারে ২০ থেকে ৩০ ন্যানোগ্রাম হয়, তাহলে তার অর্থ হল দেহে ভিটামিন ডি-এর অভাব রয়েছে। কিন্তু যদি কারও দেহে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ প্রতি মিলিলিটারে ২০ ন্যানোগ্রামের কম এবং ৭০ ন্যানোগ্রামের বেশি হয়, তাহলে অবিলম্বে তাঁর চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করা উচিত। কারণ দেহে ভিটামিন ডি-এর অভাব বা অতিরিক্ত উপস্থিতি, দুটোই ক্ষতিকারক হতে পারে। 

আরও পড়ুন

ওভারডোজ ঠিক নয়
কারও যদি ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি থাকে, তাহলে প্রথমেই তাঁর উচিত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা। যদি চিকিৎসক সাপ্লিমেন্ট নিতে বলেন, তবেই তা গ্রহণ করা উচিত। তারও পরিমান হতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। কারণ অতিরিক্ত ভিটামিন ডি স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হতে পারে।

সম্প্রতি, এমনই একটি ঘটনা সামনে এসেছে। যেখানে এক ব্যক্তি ভিটামিন ডি এর অতিরিক্ত মাত্রার জন্য অসুস্থ হয়ে পড়েন। ওই ব্যক্তিকে সপ্তাহে একবার ভিটামিন ডি খেতে বলেছিলেন চিকিৎসক। কিন্তু তিনি প্রতিদিনই তা খাওয়া শুরু করেন। যার ফলে তাঁর রক্তে ক্রিয়েটিন এবং ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায়।

চিকিৎসকরা বলছেন, অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি কিডনির ক্ষতি করে। এছাড়াও, হাইপারক্যালসেমিয়া নামক হৃদরোগের আশঙ্কাও তৈরি হয়। আর ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ফুসফুসে ক্রিস্টাল তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ভুল করেও কখনওই অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন ডি গ্রহণ করবেন না। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement