Advertisement

Telephone Anxiety: ফোনে কথা বলতে হলেই বিরক্তি-দুশ্চিন্তা? জানুন এর কারণ ও সমাধান

এই প্রতিবেদনটা খুলে পড়ছেন মানেই, আপনারও ফোনে কথা বলতে খুব একটা ভাল লাগে না। আপনি একা নন। অনেকেই ফোনে কথা বলার সময় অস্বস্তি অনুভব করেন। এটি একটি খুব কমন সমস্যা। এর নাম টেলিফোন অ্যানজাইটি। এই সমস্যা থাকলে মানুষ ফোনে কথা বলার আগে অনেকে টেনশন করতে শুরু করেন।

Telephone anxiety: এই কারণে কিছু মানুষ ফোনে কথা বলতে ভয় পান।Telephone anxiety: এই কারণে কিছু মানুষ ফোনে কথা বলতে ভয় পান।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Jan 2025,
  • अपडेटेड 6:57 PM IST
  • এই প্রতিবেদনটা খুলে পড়ছেন মানেই, আপনারও ফোনে কথা বলতে খুব একটা ভাল লাগে না। 
  • অনেকেই ফোনে কথা বলার সময় অস্বস্তি অনুভব করেন।
  • এই সমস্যা থাকলে মানুষ ফোনে কথা বলার আগে অনেকে টেনশন করতে শুরু করেন।

এই প্রতিবেদনটা খুলে পড়ছেন মানেই, আপনারও ফোনে কথা বলতে খুব একটা ভাল লাগে না। আপনি একা নন। অনেকেই ফোনে কথা বলার সময় অস্বস্তি অনুভব করেন। এটি একটি খুব কমন সমস্যা। এর নাম টেলিফোন অ্যানজাইটি। এই সমস্যা থাকলে মানুষ ফোনে কথা বলার আগে অনেকে টেনশন করতে শুরু করেন। কিন্তু কাজ হোক বা সম্পর্ক, ফোনে কথা না বলে আজকাল উপায় নেই। তাই এর থেকে মুক্তির উপায় জেনে রাখা ভাল।

টেলিফোন অ্যানজাইটি কী?

টেলিফোন অ্যানজাইটি হলো এমন একটি মানসিক অবস্থা, যেখানে ফোন রিসিভ করা বা অন্যকে কল করা নিয়ে ভয় বা অস্বস্তি হয়। এটি সাধারণত সোশ্যাল অ্যানজাইটির একটি অংশ।

টেলিফোন অ্যানজাইটি কেন হয়?

  1. ভুল বলার ভয়: অনেকেই ভাবেন, ফোনে কথা বলার সময় ভুল কিছু বলে ফেলবেন।
  2. তৎক্ষণাৎ উত্তর দিতে চাপ: ফোনে দ্রুত উত্তর দিতে হয়, যা অনেকের কাছে মানসিক চাপের কারণ।
  3. নিজেকে এক্সপ্রেস করতে না পারা: কিছু মানুষ মুখোমুখি বা লিখে কথা বলায় স্বচ্ছন্দ বোধ করেন, কিন্তু ফোনে কথা বলায় সমস্যায় পড়েন।
  4. পূর্ব অভিজ্ঞতা: অতীতে কোনো খারাপ ফোনালাপের অভিজ্ঞতা থেকেও এই সমস্যা হতে পারে।

টেলিফোন অ্যানজাইটির লক্ষণ

  • ফোন বাজলে অতিরিক্ত উদ্বেগ।
  • ফোন রিসিভ করতে দেরি করা।
  • কল করার সময় মনস্থির করতে দীর্ঘ সময় লাগা।
  • ফোনে কথা বলার পরে অতিরিক্ত চিন্তা করা।
আপনি একা নন, অনেকেরই এই সমস্যাটা হয়।

সমাধান কী?

  1. আগে থেকে প্রস্তুতি নিন: ফোনে কী বলবেন তা আগে থেকে ঠিক করে নিন। নোট তৈরি করলেও ভালো।
  2. নিজেকে রিল্যাক্স করুন: ফোন করার আগে গভীর শ্বাস নিন। নিজেকে স্বাভাবিক রাখুন।
  3. প্র্যাকটিস করুন: পরিবারের সদস্য বা ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলে প্র্যাকটিস করুন।
  4. আলোচনা সংক্ষেপ রাখুন: দীর্ঘ কথোপকথনের বদলে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলিই বলুন।
  5. পেশাদার সাহায্য নিন: সমস্যা খুব বেশি হলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

টেলিফোন অ্যানজাইটি খুব কমন একটি সমস্যা। চেষ্টা করলেই এর সমাধান সম্ভব। ধীরে ধীরে নিজেকে তৈরি করলে এবং নিয়মিত অভ্যাস করলেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Read more!
Advertisement
Advertisement