Advertisement

World Heart Day: কম বয়সেই হার্ট অ্যাটাক কাড়ছে প্রাণ! পিছনে কী কারণ? না জানলেই বিপদ

একটা সময় হার্ট অ্যাটাককে বেশি বয়সের রোগ বলে মনে করা হতো। যদিও এখন তথ্য অন্য কথা বলছে। আজকাল কম বয়সেও অনেকেই এই রোগের ফাঁদে পড়ে কষ্ট পাচ্ছেন। এমনকী ৩০-৪০ বছরেও প্রাণ কাড়ছে হার্ট অ্যাটাক।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Sep 2025,
  • अपडेटेड 5:55 PM IST
  • ৩০-৪০ বছরেও প্রাণ কাড়ছে হার্ট অ্যাটাক
  • ধূমপানে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়
  • ফাস্ট ফুড শরীরের জন্য ভীষণই ক্ষতিকর

একটা সময় হার্ট অ্যাটাককে বেশি বয়সের রোগ বলে মনে করা হতো। যদিও এখন তথ্য অন্য কথা বলছে। আজকাল কম বয়সেও অনেকে এই রোগের ফাঁদে পড়ে কষ্ট পাচ্ছেন। এমনকী ৩০-৪০ বছরেও প্রাণ কাড়ছে হার্ট অ্যাটাক। 

তাই বিশেষজ্ঞরা এই রোগ নিয়ে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। জেনে নিতে বলছেন কেন, এত কম বয়সে হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে, এই বিষয়টা সম্পর্কে। তাই বিশ্ব হার্ট দিবসে সেই সব কারণ সম্পর্কে জেনে নিন। 

ধূমপানই কাড়ছে প্রাণ
কম বয়সে অনেকেই নিয়মিত ধূমপান করেন। আর এই ভুলটা করেন বলেই শরীরের হাল বিগড়ে যায়। বিশেষত, বিপদে পড়ে হার্ট। এই অঙ্গে প্রদাহ হয়। অঙ্গটির রক্তনালীতে জমে যেতে পারে প্লাক। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই এই ভয়াল রোগ থেকে বাঁচতে চাইলে কোনও ভাবেই ধূমপান করা চলবে না।

ফাস্ট ফুড খাওয়া
বিরিয়ানি, পিৎজা, রোল, চাউমিনের মতো খাবার অনেকেরই প্রিয়। আর এই সব ফাস্ট ফুডই শরীরের জন্য ভীষণই ক্ষতিকর। এই সব খাবার খাওয়ার কারণে রক্তে কোলেস্টেরল লেভেল এক ধাক্কায় অনেকটাই যেতে পারে বেড়ে। যার জন্য হতে পারে হার্ট অ্যাটাক। তাই সাবধান হন। চেষ্টা করুন ফাস্ট ফুড না খাওয়ার। তার বদলে বাড়ির তৈরি হালকা খাবারে রাখুন ভরসা। তাতেই সুস্থ থাকার কাজে এগিয়ে যাবেন।

এক্সারসাইজ না করা
অলস জীবন রোগের বাসা। এই কারণে বাড়তে পারে ওজন। এমনকী শরীরে প্রদাহ হতে পারে। তবে সেই বিষয়টা অনেক কম বয়সীরাই  বুঝতে পারেন না। যেই কারণে তারা অলস জীবন কাটান। সেটাই কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের ফাঁদে পড়েন তাঁরা। 

তাই এখন থেকে দিনে ৩০ মিনিট ব্যায়াম হল মাস্ট। তাতেই অনায়াসে শরীরকে সুস্থ রাখার কাজে এগিয়ে যেতে পারবেন। 

স্ট্রেস অন্যতম কারণ
দুশ্চিন্তা কিন্তু সমস্যা বাড়াতে পারে। এই কারণে শরীরে একাধিক ক্ষতিকর হরমোনের প্রভাব বৃদ্ধি পায়। যার ফলে প্রদাহ হতে পারে। পিছু নিতে পারে হার্ট অ্যাটাক। তাই এখন থেকে দুশ্চিন্তা কমানোর চেষ্টা করুন। রোজ করুন মাইন্ডফুলনেস ও ডিপ ব্রিদিং। তাতেই ভালো থাকবে হার্ট। বড়সড় সমস্যা এড়িয়ে চলা যাবে।

Advertisement

বিদ্র: এই প্রতিবেদটি সচেতনতার উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

 


 

Read more!
Advertisement
Advertisement