Advertisement

Darjeeling Toy Train Time Table, Schedule Fare Chart: টয়ট্রেনে হাউসফুল বোর্ড, তাহলে কীভাবে মিলবে টিকিট? জানুন সমস্ত তথ্য

Darjeeling Toy Train Time Table, Schedule Fare Chart: ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মধ্যে অন্য়তম এটি।শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত টয়ট্রেন চালু রয়েছে। এই মরশুমে ইতিমধ্যেই টয়ট্রেনে টিকিটের হাহাকার রয়েছে। শনিবার ১৮ মে থেকে বাড়তি জয় রাইড চালু করেছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে।

টয়ট্রেনে হাউসফুল বোর্ড, তাহলে কীভাবে মিলবে টিকিট?টয়ট্রেনে হাউসফুল বোর্ড, তাহলে কীভাবে মিলবে টিকিট?
Aajtak Bangla
  • দার্জিলিং,
  • 18 May 2024,
  • अपडेटेड 7:25 PM IST

Darjeeling Toy Train Time Table, Schedule Fare Chart: স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি পরে গিয়েছে প্রায় সব জায়গাতেই। এদিকে জাঁকিয়ে গরমও পড়েছে। গরম থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন পাহাড়ে। আর পাহাড় মানে প্রথমেই বাঙালির মনে আসে দার্জিলিঙের কথাই। আর  কাঞ্চনজঙ্ঘা, চা বাগান ছাড়া যেটি সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করে, সেটি হল টয়ট্রেন। দার্জিলিঙে গিয়ে কখনও টয় ট্রেনে চড়েননি, এমন লোকের সংখ্যা কম-ই আছে।

ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মধ্যে অন্য়তম এটি। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত টয়ট্রেন চালু রয়েছে। এই মরশুমে ইতিমধ্যেই টয়ট্রেনে টিকিটের হাহাকার রয়েছে। শনিবার ১৮ মে থেকে বাড়তি জয় রাইড চালু করেছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে। শিলিগুড়ি নেমে বা কার্শিয়াংয়ে পৌঁছে যদি টিকিট কাটবেন বলে মনে করেন, তাহলে বিফল মনোরথ হয়ে শুধু টয়ট্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলেই ক্ষান্ত হতে হবে।

চলতি আর্থিক বছরে আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে দার্জিলিংয়ের হেরিটেজ টয়ট্রেন। সেই সঙ্গে নয়া রেকর্ড কায়েম করেছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে (Darjeeling Himalayan Railway)। টয়ট্রেনের ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রাজস্ব অর্জনের রেকর্ড করেছে তারা। টয়ট্রেনের নানা পরিষেবা বাড়ানোতেই এই আয় বলে জানিয়েছেন রেল কর্তারা।

আরও পড়ুন

তবে টয় ট্রেনের টাইম টেবিল, কীভাবে কোথা থেকে বুকিং করতে হয়, অনেকেই জানেন না। ফলে অনেকের ইচ্ছা থাকলেও সাধ পূরণ করতে পারেন না। টয় ট্রেনের ভাড়া ও সময়সূচি দেখে নেওয়া যাক একনজরে

টয় ট্রেনের রুট
দার্জিলিং টয় ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি (NJP) থেকে শুরু হয়। তারপর শিলিগুড়ি, কার্শিয়ং এবং ঘুম হয়ে দার্জিলিঙে পৌঁছয়। প্রায় ৮৮ কিমির এই রুটে হিল কার্ট রোড, বাতাসিয়া লুপ-সহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের উপর দিয়ে যায় টয় ট্রেনটি।

কতক্ষণ সময় লাগে? 
শিলিগুড়ি থেকে টয়ট্রেনে উঠে সরাসরি দার্জিলিং যেতে প্রায় ৮ ঘণ্টা সময় লাগে।

টয় ট্রেনের সময়
দার্জিলিং ও ঘুম রুটের মধ্যে ১৮টি পরিষেবা রয়েছে। তবে বর্ষার সময় অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি এবং যখন পর্যটক কম থাকে (জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি), সেই সময়ে টয় ট্রেন পরিষেবার সংখ্যা কম থাকে। সকাল ১০ টায় এনজেপি থেকে ট্রেন ছাড়ি। দার্জিলিংয়ে পৌঁছয় বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। আবার একই সময় দার্জিলিং থেকে ছেড়ে প্রায় একই সময়ে এনজেপি এসে পৌঁছয়।

Advertisement

টয় ট্রেনের ভাড়া
জয় রাইড ও রেগুলার রাইড – দু-ধরনের টয় ট্রেন চলে দার্জিলিঙে। জয় রাইডের মধ্যে ট্রেন চালিত ও বাষ্প চালিত- দু-ধরনের ট্রেন রয়েছে। ডিজেল চালিত টয় ট্রেনের জনপিছু ভাড়া ১০০০ টাকা। আর বাষ্প চালিত টয় ট্রেনের জনপিছু ভাড়া ১৬০০ টাকা। ডিজেল ইঞ্জিনে ফার্স্ট ক্লাসের কেবিন-সহ বিলাসবহুল ব্যবস্থা রয়েছে। যাত্রীরা তাঁদের পছন্দ মতো ট্রেন বুকিং করতে পারেন।

ভাড়া কত?
অন্যদিকে, রেগুলার দার্জিলিং টয় ট্রেনের ভাড়া গন্তব্য অনুযায়ী আলাদা। ন্যূনতম ভাড়া শুরু হচ্ছে ৪৫০ টাকা দিয়ে এবং সর্বোচ্চ ভাড়া ১,৪২০ টাকা।

কীভাবে টয় ট্রেনের টিকিট বুকিং করবেন?
ভারতীয় রেলেরই অন্তর্গত দার্জিলিয় টয় ট্রেন। তাই ভারতীয় রেলের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে টয় ট্রেনের টিকিট বুকিং করা যায়। ওয়েবসাইটেই ট্রেনের সময় দেওয়া থাকে। এছাড়া যে কোনও কম্পিউটারাইজড রিজার্ভেশন কাউন্টার থেকেও টয় ট্রেনের টিকিট বুকিং করা যাবে। পাশাপাশি শিলিগুড়িতে নেমে এনজেপি স্টেশন কিংবা শিলিগুড়ি জংশন স্টেশনেও টিকিট কাটতে পারেন। তবে সেখানে গিয়ে কাটলে টিকিট না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কারণ এখন প্রায় একশো শতাংশই বুকিং হয়ে যায় আগেই অনলাইনে। শেষ মুহূর্তে কেউ টিকিট ক্যানসেল করলে তবেই পেতে পারেন। তাই আগে কেটে আসাই ভাল।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement