Advertisement

Mirik Night Life: মিরিকে এবার উদ্দাম নাইট লাইফ, পর্যটকদের জন্য স্পেশাল ব্যবস্থা করছে GTA

Mirik Night Life: মিরিকের একটা বদনাম আছে। অনেকেই বলেন মিরিকের যা কিছু সুন্দর সব দিনের আলোয়। এখানে রাতে করার মতো কিছু নেই। অনেকেই তাই মিরিকে রাতে থাকেন না। এই বদনাম ঘোচাতে বদ্ধপরিকর মিরিক প্রশাসন ও জিটিএ। কী চাইছেন তাঁরা?

মিরিকে নাইট লাইফ তৈরিতে উদ্যোগ জিটিএ-র
Aajtak Bangla
  • মিরিক,
  • 03 Jun 2024,
  • अपडेटेड 4:12 PM IST

Mirik Night Life: মিরিকের সৌন্দর্য অপার। একই রিজিয়ন হলেও দার্জিলিং, কার্শিয়াংয়ের চেয়ে মিরিকের চরিত্রে কিছুটা ফারাক রয়েছে। এখানে মেঘের খেলা উপভোগ করতে আসেন মানুষ। দিনভর মিরিক লেকের পাশে বসে থাকলেই বুঝতে পারবেন কেন আলাদা। হঠাৎ হঠাৎ মেঘ এসে ঢেকে দিয়ে যায় চারিদিক, তখন কয়েক হাত দূরেও কিছু দেখা যায় না। আবার মুহূর্তেই সব ভোঁভাঁ। কোথাও কিছু নেই। তখন পাহাড়ের কোল থেকে উঁকে দিচ্ছে ঝকঝকে সূর্য। এছাড়াও মিরিককে কেন্দ্র করে আশপাশে প্রচুর অফবিট ডেস্টিনেশন আছে, যেগুলি উপভোগ করতে ফি-মরশুমে প্রচুর পর্যটক ভিড় করেন। 

তবে মিরিকের একটা বদনাম আছে। অনেকেই বলেন মিরিকের যা কিছু সুন্দর সব দিনের আলোয়। এখানে রাতে করার মতো কিছু নেই। অনেকেই তাই মিরিকে রাতে থাকেন না। আশপাশের হোমস্টেতে বা দার্জিলিং-গ্যাংটক যাওয়ার মাঝে কয়েক ঘণ্টা মিরিকের জন্য বরাদ্দ রাখেন। কিন্তু রাতে অন্য কোথাও কাটাতেই বেশি পছন্দ করেন। কারণ মিরিকে রাতে পর্যটকদের মনোরঞ্জনের মতো তেমন কিছু নেই।

লেক সংলগ্ন ময়দানে ছোট্ট একটি পশমি ও হস্তশিল্পে বাজার ছাড়া সারা রাত কাটানোর বিনোদন খুঁজে পান না পর্যটকরা। এবার সেই পরিস্থিতি বদলাতে এগিয়ে এসেছে গোর্খাল্য়ান্ড টেরিটোরিয়াল অ্য়াডমিনিস্ট্রেশন (GTA). তাঁরা রাতেও মিরিককে মোহময়ী করে তুলতে বন্দোবস্ত করতে এগিয়ে এসেছে।

মিরিক লেক (Mirik Lake) সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে একাধিক সরকারি জমি। কিন্তু সেগুলির অধিকাংশই দখল হয়ে রয়েছে। প্রথমেই সেগুলিকে দখলমুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে তারা। শনিবার দখল হয়ে যাওয়া জমি পরিদর্শনে যান জিটিএ’র প্রধান সচিব সৌম্য পুরকাইত। ওই জমিগুলি দখলমুক্ত করে সেখানে বিকেলের পরও যাতে সময় কাটাতে পারেন পর্যটকরা তার বন্দোবস্তে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।
 

Advertisement

রাতভর মিরিকের ওই এলাকায় ফোয়ারা দিয়ে বিশেষ আকর্ষণের বন্দোবস্ত করা হবে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।সেই সঙ্গে অ্যাডভেঞ্চার পার্ক ও বাটারফ্লাই পার্ক (Butterfly Park) তৈরির পরিকল্পনাও করা হয়েছে। আর সবচেয়ে বড় পর্যটকদের খানা-পিনা ও বিনোদনের জন্য ক্যাফেটেরিয়ার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। মিরিকে সুইস কটেজকে আরও সুন্দর করে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হবে। রাজ্য সরকারের কাছেও পর্যটন দফতরের তরফে মিরিকে কিছু পর্যটনের কটেজ তৈরির আহ্বান জানানো হবে বলেও সূত্রের খবর। পাশাপাশি লেকে আরও চারটি ভালো মানের শিকারা নামানোর পরিকল্পনা চলছে বলে জানিয়েছেন জিটিএ প্রধান সচিব। জিটিএ’র পর্যটন বিভাগের তরফে মিরিক লেকে শিকারা নামানো হয়েছে। যা থেকে ভালো আয় হচ্ছে বলে খবর।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement