স্ত্রী পঞ্চায়েতে CPIM প্রার্থী হয়েছেন। মনোনয়ন জমার শেষ দিনে স্ত্রীর সঙ্গে তাই BDO অফিসে যাচ্ছিলেন স্বামী নৈমূল হক। সঙ্গে ছিলেন তাঁর ভাইপো। হঠাতই মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়ায় বাধে শাসকদলের সঙ্গে সংঘর্ষ। তখন গুলি, বোমায় গোটা এলাকা কার্যত রণক্ষেত্র। নৈমূলের দাবি, গুলিতে হয়তো ভাইপোর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নিজের হাতে গুলি লেগেছে। এরপরই তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে ICUতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। এখন প্রশ্ন উঠছে CPIM প্রার্থীর উপর গুলি চালাল কে? কংগ্রেস? যাঁর নাকি কোনও অস্তিত্ব নেই? নাকি TMC? শুধু ভাবুন শুধুমাত্র মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার অপরাধে কার্যত ট্রমার মধ্যে চলে গেল একটি গোটা পরিবার। আর বুঝতেই পারছেন, এর পিছনে কে রয়েছে? বৃহস্পতিবার চোপড়ায় শাসকদল TMC-র সঙ্গেই সংঘর্ষে জড়িয়েছিল CONG-CPIM সমর্থকরা। তাই বলাই যায় নৈমূল যে দাবি করছেন তার সত্যতা রয়েছে।