Advertisement

এই ৩ রাশির মানুষ ভগবান বিষ্ণুর ভীষণ প্রিয়, সবসময় আশীর্বাদ থাকে

১ নভেম্বর দেবুথনী একাদশী উপবাস পালন করা হবে। বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে ভগবান বিষ্ণু তাঁর চার মাসের যোগিক নিদ্রা থেকে জাগ্রত হন, যা চাতুর্মাসের সমাপ্তি নির্দেশ করে।

এই ৩ রাশির মানুষ ভগবান বিষ্ণুর ভীষণ প্রিয়, সবসময় আশীর্বাদ থাকেএই ৩ রাশির মানুষ ভগবান বিষ্ণুর ভীষণ প্রিয়, সবসময় আশীর্বাদ থাকে
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 31 Oct 2025,
  • अपडेटेड 8:33 AM IST
  • বৃষ রাশির জাতকরা সর্বদা ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ পান
  • কর্কট রাশির জাতকরা ভগবান বিষ্ণুর কাছ থেকে সম্পদ এবং খ্যাতি উভয়ই পাবেন

১ নভেম্বর দেবুথনী একাদশী উপবাস পালন করা হবে। বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে ভগবান বিষ্ণু তাঁর চার মাসের যোগিক নিদ্রা থেকে জাগ্রত হন, যা চাতুর্মাসের সমাপ্তি নির্দেশ করে। চাতুর্মাসের সমাপ্তি সকল শুভ ঘটনার সূচনা করে। এটাও বিশ্বাস করা হয় যে ভগবান বিষ্ণুর কিছু রাশি আছে যারা একাদশীতে জাগ্রত হলে তাঁর আশীর্বাদ লাভ করেন। তাই, আসুন জেনে নেওয়া যাক ভগবান বিষ্ণুর অনুগ্রহপ্রাপ্ত রাশিচক্র সম্পর্কে।

বৃষ রাশি

বৃষ রাশির জাতকরা সর্বদা ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ পান। তারা আর্থিক সুবিধা পাবেন। স্থগিত প্রকল্পগুলি অগ্রগতি করবে। তারা তাদের কর্মজীবনকে এগিয়ে নেবে। ভাগ্য সর্বদা তাদের পক্ষে থাকে, বিশেষ করে ধর্মীয় কার্যকলাপে জড়িত থাকার সময়। এই ব্যক্তিরা সর্বদা অন্যদের সাহায্য করতে ইচ্ছুক।

আরও পড়ুন

কর্কট রাশি

কর্কট রাশির জাতকরা ভগবান বিষ্ণুর কাছ থেকে সম্পদ এবং খ্যাতি উভয়ই পাবেন। তারা মুলতুবি তহবিল পুনরুদ্ধার করতে পারে। আয়ের নতুন উৎস খুলে যাবে। যারা চাকরিতে আছেন তারা পদোন্নতি বা স্থানান্তর থেকে উপকৃত হতে পারেন। আপনার স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক আরও সৌহার্দ্যপূর্ণ হয়ে উঠবে, যা মানসিক শান্তি বজায় রাখবে। ৩. সিংহ রাশির জাতক জাতিকারা ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে প্রতিটি কাজে সুবর্ণ সুযোগ পাবেন। পূর্বে স্থগিত প্রকল্পগুলি এখন গতি পাবে। কর্মজীবন এবং ব্যবসা উভয় ক্ষেত্রেই অগ্রগতির সম্ভাবনা রয়েছে। পুরানো বিনিয়োগ লাভ বয়ে আনবে। পরিবারে সম্মান বৃদ্ধি পাবে। ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ শুভ ফল বয়ে আনবে।

তুলা রাশি

তুলা রাশির জাতক জাতিকারা ভগবান বিষ্ণুর দ্বারা সর্বাধিক আশীর্বাদপ্রাপ্ত হন। দেবুথানির পরে এই রাশি ভাগ্যবান হবে। ইচ্ছা পূরণ হবে এবং জীবনে স্থিতিশীলতা আসবে। এই সময় আর্থিকভাবে লাভজনক হবে। আধ্যাত্মিকতার প্রতি প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে। মানসিক ভারসাম্য বজায় থাকবে।

Read more!
Advertisement
Advertisement