Advertisement

স্পেশাল

Earth's Oldest Glacier: দক্ষিণ আফ্রিকায় মিলল পৃথিবীর প্রাচীনতম হিমবাহ, বয়স জানলে হাঁ হয়ে যাবেন!

Aajtak Bangla
  • লন্ডন,
  • 24 Jul 2023,
  • Updated 8:06 PM IST
  • 1/7

Earth's Oldest Glacier: দক্ষিণ আফ্রিকা সোনার খনির জন্য গোটা পৃথিবীতে বিখ্যাত। এখন সেই খাদানে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন গ্লেসিয়ার বা হিমবাহ মিলেছে। এই বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে নতুন স্টাডিতে। সম্প্রতি একটু রিপোর্ট সামনে এসেছে যা জিও কেমিক্যাল পারস্পেক্টিভ লেটারস নামে একটি ম্যাগাজিনে প্রকাশ হয়েছে।এই গ্লেসিয়ারটি ২৯০ কোটি বছর পুরনো বলে দাবি করা হয়েছে। অবাক করার মতো বিষয় গ্লেসিয়ারটি  পাওয়া গিয়েছে সোনার খাদানে।সাধারণত গ্লেসিয়ার পাওয়া যায় মেরু অঞ্চলে অথবা পাহাড়ে।

  • 2/7

কিন্তু এই গ্লেসিয়ারের গবেষণা করতে গিয়ে বৈজ্ঞানিকেরা উত্তর-পূর্ব দক্ষিণ আফ্রিকাতে মজুত প্যাঙ্গলো সুপার গ্রুপের সোনার খনিতে গভীর মাটি পরীক্ষা করে। পরীক্ষাতে জানা যায় যে, যে পাথর পাওয়া গেছে সেটি ৩২০ কোটি বছর থেকে ২৮০ কোটি বছর পর্যন্ত পুরনো।

  • 3/7

ইউনিভার্সিটি অফ অরেঙ্গনে আগ্নেয়গিরির গতিবিধি এবং জিও কেমিস্ট্রি গবেষক ইলিয়া উইন্ডমেন জানিয়েছেন যে আমরা সোনার খাদানে খুব সুরক্ষিতভাবে উপস্থিত গ্লেসিয়ারকে দেখেছি। এই খাদানে মজুত থাকা গ্লেসিয়ার একাধিক জায়গায় খুব সুরক্ষিতভাবে রয়েছে। সেটি ঠিক সেভাবেই আছে। যেমন পৃথিবী গঠন হওয়ার পরে সেগুলি ছিল।

  • 4/7

এর আগে কিছু বৈজ্ঞানিকেরা এই এলাকায় প্রাচীন অনুসন্ধান করেছিলেন। কিন্তু তাদের বয়স সঠিক জানা যায়নি। এ কারণে বৈজ্ঞানিকদের কাপওয়াল ক্রেটন নামের একটি এলাকায় পাথরের নমুনা যোগাড় করেন। এই পাথরের জিন সোনার খাদান থেকে বেরিয়েছিল। সেটি অ্যাংলো গোল্ড অশান্তি মাইনিং কোম্পানি চালায়।

  • 5/7

পাথর এর ওপর গ্লেসিয়ারের জমা নোংরা জমেছিল। যা বৈজ্ঞানিকরা পেয়েছেন। যখন এই গ্লেসিয়ার গলে তখন এটি কিছু আবর্জনা তৈরি করে, যা কোটি বছর পুরনো হতে পারে। এই ধরণের আবর্জনা, গবেষণা ত্রিপল অক্সিজেন আইসোটোপ এনালিসিস দ্বারা করা হয়। এখানে এমন আইসোটোপ পাওয়া যায়।

  • 6/7

আইসোটোপ বলে যে, গ্লেসিয়ার প্রায় ২৯০ কোটি বছর পুরনো। যা যে সময়ে উপস্থিত ছিল, সেই সময় পৃথিবীর চারিদিকেই বরফ ছিল। সেই সময়ে গ্রিনহাউস গ্যাস থাকত না। রিভার্স গ্রিন হাউস গ্যাসের কারণে পৃথিবীতে ঠান্ডা জমেছিল। বৈজ্ঞানিকদের দাবি যে, পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো সব ঠান্ডা জায়গার প্রমাণ এই হিমবাহ।

 

  • 7/7

ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার জিওলজি প্রফেসর আন্দ্রে বেকার বলেন যে এখন এই গ্লেসিয়ারের প্রমাণের দিকে বেশি নজর দিয়ে গবেষণা করতে হবে। এ থেকে নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে। পৃথিবী শুরুর পরিবেশ আবহাওয়া, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বড় তথ্য সামনে আসতে পারে।

Advertisement
Advertisement