Advertisement

Cricket New Rule: বলে থুতু দিলেই কড়া শাস্তি! ক্রিকেটের নিয়মে বড় বদল BCCI-এর

New Rules of BCCI Cricket:  ঘরোয়া ক্রিকেটের নিয়মে ৪টি বড় পরিবর্তন আনল বিসিসিআই। সামনেই ১১ অক্টোবর থেকে রঞ্জি ট্রফি শুরু হচ্ছে। তার আগে-আগেই এই পরিবর্তনগুলি করা হল। অর্থাৎ, খেলার সময় থেকে এই কমন অভ্যাসগুলি বাদ দিয়ে মাঠে নামতে হবে প্লেয়ারদের।

ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন নিয়মগুলি জেনে নিন।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Oct 2024,
  • अपडेटेड 3:54 PM IST
  • ঘরোয়া ক্রিকেটের নিয়মে ৪টি বড় পরিবর্তন আনল বিসিসিআই।
  • কোনও ব্যাটার চোট ছাড়াই কোনও কারণেই ম্যাচ রিটায়ার্ড হলে, তাঁকে আউট ঘোষণা করা হবে।
  • এবার থেকে আর বলে থুতুও দিতে পারবেন না বোলাররা।

New Rules of BCCI Cricket:  ঘরোয়া ক্রিকেটের নিয়মে ৪টি বড় পরিবর্তন আনল বিসিসিআই। সামনেই ১১ অক্টোবর থেকে রঞ্জি ট্রফি শুরু হচ্ছে। তার আগে-আগেই এই পরিবর্তনগুলি করা হল। অর্থাৎ, খেলার সময় থেকে এই কমন অভ্যাসগুলি বাদ দিয়ে মাঠে নামতে হবে প্লেয়ারদের। নতুন নিয়মে বিসিসিআই জানিয়েছে, কোনও ব্যাটার চোট ছাড়াই কোনও কারণেই ম্যাচ রিটায়ার্ড হলে, তাঁকে আউট ঘোষণা করা হবে। অর্থাৎ ওই ইনিংসে আর ব্য়াট করতে পারবেন না তিনি। সেই সঙ্গে, এবার থেকে আর বলে থুতুও দিতে পারবেন না বোলাররা। থুতু দিলেই সঙ্গে সঙ্গে বল চেঞ্জ করা হবে। বোলিং টিমকে পেনাল্টিও করা হবে। 

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিসিসিআই রাজ্যের টিমগুলিকে এই বিষয়ে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে। যেখানে নতুন নিয়ম সম্পর্কে জানানো হয়েছে। আসুন এক নজরে সেগুলি জেনে নেওয়া যাক-

১. আঘাত, অসুস্থতা বা অনিবার্য কারণ ছাড়া অন্য কোনও কারণে ব্যাটার রিটায়ার নিলে তিনি আউট বলে ধরা হবে। প্রতিপক্ষ অধিনায়কের সম্মতি নিয়েও তিনি আর সেই ইনিংসে ব্যাটিংয়ে ফিরতে পারবেন না না।

২. বোলিংয়ের সময়, যদি কোন টিম বলের উপর লালা-থুতু দিলে, তাহলে পেনাল্টি আরোপ হবে। শুধু তাই নয়, বলটি সঙ্গে সঙ্গে রিপ্লেস করা হবে।

৩. রান নেওয়া থামানোর নিয়মেও পরিবর্তন করেছে বিসিসিআই। 

৪. আরেকটি নিয়ম সিকে নাইডু কম্পিটিশনের পয়েন্ট বরাদ্দ সম্পর্কিত।

বলে লালা দেওয়ার রীতি বন্ধ!

  • বলে লালা দেওয়াটা খুব কমন একটি অভ্যাস। অনেকেই দেখেছেন, বোলিং টিম বারবার বলে থুতু দিয়ে সেটা জার্সি-ট্রাউজারে ঘষেন। এর কারণটা আগে জানা যাক,
     
  • বল যখন নতুন থাকে তখন দুই দিকেই সুইং হয়।
     
  • বল রিভার্স সুইং করাতে, সেটার এক দিক চকচকে আর আরেক দিক রাফ রাখতে হয়। নতুন বলে সমস্যা হয় না। বোলিংয়ে রিভার্স সুইং একটি শিল্পের মতো। বোলারের হাতের মুভমেন্ট একরকম থাকবে, কিন্তু বল পড়ার পর বল আরেকদিকে ঘুরে যাবে। ব্যাটার আগে থেকে বলের পজিশন কিছুতেই আন্দাজ করতে পারবেন না।
     
  • কিন্তু যত খেলা এগোয়, বলের স্ট্রাকচার বদলে যেতে থাকে। 
     
  • ৩০ ওভারের পর থেকে বল পুরনো হতে শুরু করে। ১৫ ওভারের পর বলের ধরণ পাল্টাতে শুরু করে। সেই কারণেই সাধারণত ১৫ ওভারের পর থেকে স্পিনার নামানো হয়। 
     
  • ওয়ানডেতে ৩৫ ওভারের পর বল পাল্টানো হয়। ফলে সেখানে অতটা সমস্যা হয় না। 
     
  • কিন্তু, টেস্টে ৮০ ওভার খেলার পর বল পাল্টানো হয়। ফলে বোলাররা লালা দিয়ে, ঘষে বলের এক দিক স্মুদ করার মরিয়া চেষ্টা করেন।

এবার সেই নিয়মই পাল্টে যাচ্ছে। আর আগের মতো থুতু দিয়ে বল পালিশ করতে পারবেন না বোলাররা। করলেই পেনাল্টি আরোপ হবে এবং বল পাল্টে দেওয়া হবে। এর আগে কোভিডের সময় সংক্রমণ ছড়ানো এড়ানোর জন্য বলে থুতু দেওয়া নিয়ে নিষেধাজ্ঞা ছিল। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement