Advertisement

Gautam Gambhir On Eden Pitch: 'পিচ যেমন চেয়েছিলাম তেমনই পেয়েছি', হারের জন্য দলকেই দুষলেন কোচ গম্ভীর

ইডেনের পিচ নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। সিএবির সঙ্গে টিম ম্যানেজমেন্টের সমস্যার কথা সামনে এসেছিল। তবে ম্যাচ হেরেও ইডেনের পিচকে 'ফুল মার্কস' দিলেন টিম ইন্ডিয়ার কোচ গৌতম গম্ভীর। দলের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে জানালেন, যেমন পিচ চেয়েছেন তেমনটাই পেয়েছেন। এ কথা দ্বিতীয় দিনের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনেও বলেছিলেন সিএবি সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।

ইডেনের পিচ দেখছেন গম্ভীরইডেনের পিচ দেখছেন গম্ভীর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Nov 2025,
  • अपडेटेड 3:38 PM IST

ইডেনের পিচ নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। সিএবির সঙ্গে টিম ম্যানেজমেন্টের সমস্যার কথা সামনে এসেছিল। তবে ম্যাচ হেরেও ইডেনের পিচকে 'ফুল মার্কস' দিলেন টিম ইন্ডিয়ার কোচ গৌতম গম্ভীর। দলের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে জানালেন, যেমন পিচ চেয়েছেন তেমনটাই পেয়েছেন। এ কথা দ্বিতীয় দিনের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনেও বলেছিলেন সিএবি সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।

কিউরেটর সুজন মুখোপাধ্যায়কে কৃতিত্ব দিয়ে গম্ভীর বলেন, 'টেস্ট খেলার জন্য আপনার মানসিক দৃঢ়তা থাকা উচিত। কিউরেটর খুব সহায়ক ছিলেন। যদি আপনার ডিফেন্স ভাল থাকে এবং দৃঢ়তা থাকে। তা হলে সমস্যা হয় না। ঠিক এই পিচই খুঁজছিলাম। কিউরেটর খুব সাহায্য করেছেন।' পাশাপাশি বাভুমা, ওয়াশিংটন সুন্দরের উদাহরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, 'এই পিচে কোনও দানব নেই, অক্ষর, বাভুমা রান করেছেন। উইকেটের বেশিরভাগই পেয়েছেন পেসাররা। মানসিক দৃঢ়তা, কৌশল এবং মেজাজকে চ্যালেঞ্জ করে এই ধরণের পিচ। কেএল রাহুল, টেম্বা, ওয়াশিংটন দারুণ ডিফেন্স করেছে। আমাদের স্পিন খেলতে জানতে হবে।'

দলে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার কম থাকায় সমস্যা হয়েছে তা মেনে নিয়েছেন গম্ভীর। তাঁর দলে যতটুকু অভিজ্ঞতা ছিল, তা শুভমন গিল ছিটকে যাওয়ায় আরও কমে যায়। দুই ইনিংসেই কার্যত একটা উইকেট কম নিয়ে খেলতে হয়। গুয়াহাটি টেস্টে তিনি ফিরতে পারবেন কিনা সেটাও এখন বড় প্রশ্ন। তবে গম্ভীর বলেন, 'আমাদের দল দেখলে বুঝতে পারবেন, অভিজ্ঞতা কম ছিল। টেস্ট ম্যাচে দক্ষতার চেয়ে মানসিক দৃঢ়তা বেশি প্রয়োজন। আমার মনে হয় চাপ সামলানোর ক্ষমতা বেশি ছিল। না অজুহাত দেওয়ার কিছু নেই। খারাপ খেললে এমন ফলই হবে।' 

ভারতীয় দলে বদল এনেছেন গম্ভীর। শুধু রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির অবসর নেওয়া নয়, দলে অলরাউন্ডারের সংখ্যা বেড়েছে। স্পিন নির্ভরতা বেড়ে যাওয়ায়, ব্যাটারের সংখ্যা উল্ল্যেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে। এই গবেষণা এখনও সফলতার মুখ দেখতে না পেলেও, গম্ভীর যে তা চালিয়ে যাবেন তা স্পষ্ট তাঁর কথাতেই।     

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement