Advertisement

Hasin Jahan : 'ও আমাকে কাজ করতে দেয়নি', শামির থেকে মাসে ৪ লাখ টাকা পাওয়ার নির্দেশে খুশি হাসিন

ভরণপোষণ বাবদ স্ত্রী হাসিন জাহান ও মেয়েকে প্রতিমাসে ৪ লাখ টাকা দিতে হবে ক্রিকেটার মহম্মদ শামিকে। এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই রায়কে স্বাগত জানালেন হাসিন।

Mohammed Shami, Hasin Jahan Mohammed Shami, Hasin Jahan
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Jul 2025,
  • अपडेटेड 6:52 PM IST
  • ভরণপোষণ বাবদ স্ত্রী হাসিন জাহান ও মেয়েকে প্রতিমাসে ৪ লাখ টাকা দিতে হবে ক্রিকেটার মহম্মদ শামিকে
  • এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট

ভরণপোষণ বাবদ স্ত্রী হাসিন জাহান ও মেয়েকে প্রতিমাসে ৪ লাখ টাকা দিতে হবে ক্রিকেটার মহম্মদ শামিকে। এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেই রায়কে স্বাগত জানালেন হাসিন। তিনি বলেন, 'আমাদের আদালতের উপর আস্থা রয়েছে। আল্লা আমাদের সঙ্গে আছেন। এই দিনটার অপেক্ষা করছিলাম। আমরা খুশি।' 

হাসিনের করা মামলার প্রেক্ষিতে তাঁকে মাসে ৫০ হাজার টাকা ও  কন্যাকে ৮০ হাজার টাকা দিতে হবে এই নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। তবে সেই নির্দেশ খারিজ করে মঙ্গলবার বিচারপতি অজয় কুমার মুখোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, প্রাক্তন স্ত্রী হাসিন জাহানকে প্রতি মাসে দেড় লাখ ও মেয়েকে আড়াই লাখ টাকা দিতে হবে শামিকে। 

সেই রায় নিয়ে বুধবার হাসিন বলেন, 'বিয়ের আগে আমি অভিনয় ও মডেলিং করতাম। তবে শামি চাইত আমি সেই সব ছেড়ে দিই। তাই করেছিলাম। কারণ, তাঁকে আমি ভালোবাসতাম। এখন আমার কোনও উপার্জন নেই। তাই শামিকেই আমাদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে হবে। সে তা নিতে অস্বীকার করেছিল বলেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। আল্লাকে ধন্যবাদ তিনি আমাদের কথা শুনেছেন। দেশে আইন আছে তা প্রমাণ হল।' 

হাসিন জাহান আরও বলেন, 'কারও সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর সময় বোঝা যায় না ভবিষ্যৎ কেমন হবে বা সেএই মানুষটি কেমন। আমিও এরকমই এক অবস্থার শিকার। শামি আমার ও মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত নয়। ও আমাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু উপরওয়ালা আমার সঙ্গে আছেন।' 

হাসিন আরও দাবি করেন, তিনি ও তাঁর মেয়ে আলাদা থাকলেও স্টেটাস বজায় রাখার অধিকার রয়েছে। সেই কারণে মামলা করেছিলেন। তাঁর কথায়, 'দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের শেষে আমরা জিতেছি। আমাদের সুন্দরভাবে জীবনযাপনের অধিকার রয়েছে। শামির মর্যাদা, আয় যদি দেখা যায় তাহলে মাসে ৪ লাখ টাকা তাঁর পক্ষে দেওয়া বড় ব্যাপার নয়। প্রায় ১০ বছর আগে ১০ লক্ষ টাকা দাবি করেছিলাম।'  

Advertisement
 
Read more!
Advertisement
Advertisement