Advertisement

East Bengal: বাকি ৭ ম্যাচ, কত পয়েন্ট পেলে প্লে অফে যেতে পারবে ইস্টবেঙ্গল?

কেরল ব্লাস্টর্সের বিরুদ্ধে জিতেও ১১ নম্বরেই ইস্টবেঙ্গল। বাকি সাত ম্যাচে কি ছয় নম্বরে উঠে আসা সম্ভব? অঙ্কের বিচারে অসম্ভব নয়। শুধু নিজেদের সব ম্যাচ জেতা নয়, অন্য দলের পয়েন্ট নষ্টের উপরেও নির্ভর করবে লাল-হলুদের প্লে অফে যাওয়া। কোচ অস্কার ব্রুজো অবশ্য বিরাট আশাবাদী হতে পারছেন না।

হিজাজি ও বিষ্ণু হিজাজি ও বিষ্ণু
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 25 Jan 2025,
  • अपडेटेड 5:48 PM IST

কেরল ব্লাস্টর্সের বিরুদ্ধে জিতেও ১১ নম্বরেই ইস্টবেঙ্গল। বাকি সাত ম্যাচে কি ছয় নম্বরে উঠে আসা সম্ভব? অঙ্কের বিচারে অসম্ভব নয়। শুধু নিজেদের সব ম্যাচ জেতা নয়, অন্য দলের পয়েন্ট নষ্টের উপরেও নির্ভর করবে লাল-হলুদের প্লে অফে যাওয়া। কোচ অস্কার ব্রুজো অবশ্য বিরাট আশাবাদী হতে পারছেন না।
  
ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ বাকি রয়েছে মুম্বই সিটি এফসি, চেন্নাইইয়েন, মহমেডান স্পোর্টিং,  হায়দরাবাদ এফসি, পঞ্জাব এফসি, বেঙ্গালুরু এফসি ও নর্থ ইস্টের বিরুদ্ধে। বেঙ্গালুরু বা নর্থ ইস্ট ম্যাচ খুবই কঠিন লাল-হলুদের জন্য। তবে বাকি ম্যাচ থেকে পুরো পয়েন্ট তোলার চেষ্টা করতে হবে পিভি বিষ্ণুদের। আগামী ৭ ম্যাচে অন্তত ১৫ পয়েন্ট পেলেও খুব খারাপ জায়গায় থাকবে না ইস্টবেঙ্গল। অস্কারও সেটাই জানিয়েছেন। 

নতুন বছরে প্রথম জয়। ১৭ ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট অর্জন করেও ইস্টবেঙ্গল আটকে একাদশ স্থানে। সুপার সিক্সো যোগ্যতা অর্জন কি সম্ভব? অস্কার বলে গেলেন, 'এখনও সাতটা ম্যাচ আছে। তবে সুপার সিক্সে পৌঁছতে না পারলেও ভাল জায়গায় শেষ করে নিজেদের প্রমাণ করতে চাই।' আনোয়ার আলি, সাউল ক্রেসপো, মহম্মদ রকিপ, প্রভাত লাকরা চোট পেয়ে মাঠের বাইরে। নির্বাসিত নন্দ কুমার। পুরো সুস্থ নন হেক্টর উস্তে। অতি বড় ইস্টবেঙ্গল সমর্থকও আশা করেননি, কেরলের বিরুদ্ধে জিতে মাঠ ছাড়তে পারবেন দিমিত্রিয়স দিয়ামানতাকোস-রা। অস্কার কিন্তু হাল ছাড়েননি। তিনি বলেন, 'আমি নামী কোচ নই। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি।'

যুবভারতীতে শুক্রবার রাতে রেফারি শেষ বাঁশি বাজানোর সঙ্গে সঙ্গেই দু'হাত শূন্যে তুলে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলেন রিচার্ড সেলিস। সেটাই বলে দেয় এই ম্যাচে জেতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল দলের জন্য। কোচ অস্কার ব্রুসো গ্যালারির সামনে গিয়ে বুকের বাঁ দিকে টি-শার্টে থাকা ইস্টবেঙ্গলের প্রতীক জ্বলন্ত মশালের উপরে মুষ্ঠিবদ্ধ হাত ঠুকতে ঠুকতে যেন বোঝাতে চাইলেন, সব শেষ হয়ে যায়নি। পিছিয়ে পড়া ইস্টবেঙ্গল এখনও খোঁচা খাওয়া বাঘের মতো ভয়ঙ্কর। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement