ভারতীয় দল প্রথম ইনিংসে ৫৮৭ রান করে। ইংল্যান্ড দল জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে ইংল্যান্ড দল। ফলে ভারতীয় দলের লক্ষ্য হবে দ্রুত বাকি সাত উইকেট তুলে ইংল্যান্ডের উপর চাপ বাড়ানো।
ওপেনিং জুটিতে ৫১ রান করে ফেলল ভারতীয় দল। আউট হলেন জয়সওয়াল। দারুণ ছন্দে ছিলেন। জস টাং-এর বলে এল বি ডাব্লু হন তিনি। রিভিউ নিলেও লাভ হয়নি।
ইংল্যান্ডের ইনিংস ৪০৭ রানে গুটিয়ে যায়। একাই ৬ উইকেট নেন মহম্মদ সিরাজ। ৪ উইকেট আকাশদীপের। ছয় জন ব্যাটারই ০ রানে আউট হন। জেমি স্মিথ শেষ অবধি অপরাজিত থাকেন ১৮৪ রান করে। হ্যারি ব্রুক করেন ১৫৮ রান। তিনি আউট হতেই পরপর উইকেট হারায় ইংল্যান্ড।
এদিন দিনের শুরুতেই জোড়া উইকেট নেন সিরাজ। ৮৩ রানে ৫ উইকেটে দাঁড়িয়ে যখন ধুঁকছে সেখান থেকে পাল্টা লড়াই ফিরিয়ে দেন হ্য়ারি ব্রুক ও জেমস স্মিথ। শেষমেষ ব্রুক আউট হতে ইংল্যান্ড ইনিংস গুটিয়ে যায় দ্রুত। ভারত দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করবে ১৮০ রানে এগিয়ে থেকে।
তৃতীয় দিনের শুরুতেই ২ উইকেট হারাল ইংল্যান্ড
ইংল্যান্ড দল পরপর দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গেল। দুই উইকেটই তুলে নিলেন মহম্মদ সিরাজ। তাও আবার পরপর দুই বলে। দ্বিতীয় দিনে দুই উইকেট হারানোর পর, তৃতীয় দিনে ইংল্যান্ডের আশা ছিল, জো রুট ভাল খেলে ইংল্যান্ডকে সম্মানজনক জায়গায় এনে দেবেন। তবে তৃতীয় দিনে তা হল না। রুটের উইকেট তুলে নিলেন সিরাজ। প্রথম দল খেলতে এসেই আউট হলেন ক্যাপ্টেন বেন স্টোকসও।
ইংল্যান্ডের ইনিংসের হাইলাইটস
ইংল্যান্ড দলের প্রথম ইনিংসের শুরুটা খুব একটা ভালো ছিল না। ১৩ রানে পরপর দুটি ধাক্কা খেয়েছিল তারা। আকাশ দীপ গত ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান বেন ডাকেট এবং অলি পোপকে ০ রানে আউট করেন। জ্যাক ক্রাউলিও বিশেষ কিছু করতে পারে ননি এবং ১৯ রান করে সিরাজের শিকার হন। সিরাজও তৃতীয় দিনের শুরুটা দুর্দান্তভাবে করেন। নিজের প্রথম ওভারেই জো রুট এবং বেন স্টোকসকে প্যাভিলিয়নে পাঠান। স্টোকস নিজের খাতাও খুলতে পারেননি এবং গোল্ডেন ডাকে পরিণত হন। একই সময়ে রুটের ব্যাট থেকে ২২ রান আসে।